আজ দুপুরে চাকরীর বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে আন্দোলনকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যেতে চাইলে তাদেরকে পুলিশ বাধা দেয়। এখনো সেখানেই অবস্থান করছে চাকরীর আবেদনকারী প্রার্থীরা। আন্দোলনকারীরা ঘোষণা করেছেন যে, দাবী আদায় করার পরই তারা ঘরে ফিরবে।
বর্তমান চাকরী বয়স ত্রিশ বছর। আন্দোলনকারীদের দাবি ৫বছর বৃদ্ধি করে ৩৫বছর করা হোক। চাকরির বয়সসীমা পাঁচ বছর বাড়িয়ে নিয়েই ফিরবেন তারা, এটাই তাদের মূল সংকল্প। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাবার পথে আন্দোলনকারীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হলে পরবর্তীতে আন্দোলনকারীরা সেই রাস্তাতেই অবস্থান নেয়।
পূর্বে শাহবাগে তাদের সমাবেশ হয় সকালে। তাদের দাবি- করোনা সংক্রান্ত বিষয়, সেশন’জট সহ নানা কারণে বয়সসীমা অতিক্রম হওয়ায় তারা ভুক্তভোগী। তাদের দাবি যদি বৈষম্যহীন দেশ গঠনের ইচ্ছে থাকে তাহলে চাকরীর বয়সসীমা ৩৫ করতে হবে, তা না হলে দেশে বৈষম্য থেকেই যাবে। এছাড়াও আন্দোলনকারীরা বলে, পূর্বের দিনগুলোতে কোটাভিত্তিক চাকরী, ও বিভিন্ন সিন্ডিকেট জনিত কারনে তারা চাকরী থেকে বঞ্চিত হয়েছে! তাই ৫বছর বৃদ্ধি করে চাকুরীর বয়স সীমা ৩৫বছর করা আবশ্যক। তাদের সমাবেশে উপস্থিত হন নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের ইলিয়াস কাঞ্চন – তিনি বলেন, ছাত্র জনতার হাতে তৈরি হওয়া নতুন বাংলাদেশে এমন বৈষম্য বে-মানান। তিনি আরো বলেন, তিনি আন্দোলনকারী ছাত্রদের পক্ষে আছেন।