Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Sun, Dec 7, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » ডিজির সঙ্গে চিকিৎসকের বিতণ্ডা: পেছনের কারণ কী ছিল?
    বাংলাদেশ

    ডিজির সঙ্গে চিকিৎসকের বিতণ্ডা: পেছনের কারণ কী ছিল?

    নাহিদDecember 7, 2025Updated:December 7, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার মান ও ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনের সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে তীব্র বাকবিতণ্ডায় জড়ান জরুরি বিভাগের ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) মহাপরিচালক ডা. মো. আবু জাফর হাসপাতাল ঘুরে দেখার সময় এই ঘটনার সূচনা হয়। মুহূর্তেই ঘটনাটির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।

    বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে ডা. ধনদেবকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।

    পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মন। তিনি বলেন, মহাপরিচালকের কাছ থেকে তিনি একজন অভিভাবকের মতো আচরণ আশা করেছিলেন। তার ভাষায়, ‘ডিজি এসে হাসপাতালে কী সমস্যা আছে, তা না জেনে প্রথমেই জানতে চান ভেতরে কেন টেবিল রাখা হয়েছে। বিষয়টি আমাকে অপমানিত করেছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘আমার অনেক বন্ধুই ইতোমধ্যে অধ্যাপক হয়েছেন। আমার চাকরিজীবন প্রায় শেষ। কিন্তু নানা কারণে আমি তা পারিনি। এখন যদি সাসপেনশনও হয়, তাতে আমার আপত্তি নেই।’

    কেন পদোন্নতি আটকে ছিল

    ডা. ধনদেব ২০১৩ সালে এমএস ডিগ্রি অর্জন করেন। কিন্তু মাত্র চার মাস আগে তিনি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। দীর্ঘ সময় পদোন্নতি না পাওয়ার কারণ অনুসন্ধানে উঠে আসে একাধিক তথ্য।

    সংশ্লিষ্টদের দাবি, গত ১৭ বছরে তিনি পদোন্নতির নিয়মিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করেননি। ময়মনসিংহ শহরে অবস্থান করে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা বজায় রাখতেই তিনি আগে পদোন্নতির আবেদন করেননি। পদোন্নতির অন্যতম শর্ত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন জমা দেওয়া। এখানেও ছিল তার অবহেলা।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, ডা. ধনদেব ফাউন্ডেশন ট্রেনিং করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষায়ও অংশ নেননি বা উত্তীর্ণ হননি। সিনিয়র স্কেল পরীক্ষাও দেননি। পদোন্নতির প্রয়োজনীয় মানদণ্ডগুলো তিনি পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তিনি পদোন্নতি পাননি।

    তিনি আরও জানান, বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার তাকে ইনসিটু পদোন্নতির সুযোগ দিয়েছে। চলতি বছরের ২৯ জুলাই তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    বাংলাদেশ

    কনকনে ঘন কুয়াশা ও ঠান্ডায় কুড়িগ্রামে জনজীবন স্থবির

    December 7, 2025
    বাংলাদেশ

    নতুন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন নিয়ে অনিশ্চয়তা

    December 7, 2025
    বাংলাদেশ

    আন্তর্জাতিক প্রটোকল মেনেই অভ্যুত্থানের মরদেহ উত্তোলন হবে: সিআইডি

    December 7, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.