Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Thu, Sep 11, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • খেলা
    • প্রযুক্তি
    • বিনোদন
    • মতামত
    • সাহিত্য
    • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » সোলার শুল্ক ভারে হোঁচট খাচ্ছে পোশাক শিল্পের নবায়নযোগ্য লক্ষ্য
    অর্থনীতি

    সোলার শুল্ক ভারে হোঁচট খাচ্ছে পোশাক শিল্পের নবায়নযোগ্য লক্ষ্য

    মনিরুজ্জামানSeptember 8, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ছাদে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়াতে আগ্রহী কিন্তু উদ্যোক্তারা বলছেন, যন্ত্রাংশ আমদানিতে অস্বাভাবিক শুল্ক প্রকল্পের খরচ বাড়াচ্ছে। এর ফলে বৃহৎ পরিসরে সৌর প্রযুক্তি ব্যবহার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

    সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্প সফল হলে প্রতিবছর প্রাথমিক জ্বালানি আমদানিতে সরকারের প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হতো। দেশের বৃহৎ রপ্তানিখাতটি কার্বন নির্গমন কমানোর চেষ্টা চালাচ্ছে এবং বৈশ্বিক কমপ্লায়েন্স পূরণে জোর দিচ্ছে। সরকারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির অংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনে বর্তমানের প্রায় ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার।

    কিন্তু উদ্যোক্তারা জানাচ্ছেন, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের যন্ত্রাংশ আমদানিতে উচ্চ শুল্ক প্রকল্প ব্যয় বাড়াচ্ছে। প্রতিবেশী ভারতের তুলনায় বাংলাদেশে খরচ ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি হচ্ছে। শিল্পখাতে ব্যবহৃত সোলার প্যানেল বা ফোটোভোল্টায়িক জেনারেটর সেট স্থাপনের জন্য ১৩ ধরনের যন্ত্রপাতি প্রয়োজন। এর মধ্যে প্যানেল ও ইনভার্টারে মাত্র ১ শতাংশ শুল্ক থাকলেও বাকি প্রায় অর্ধেক যন্ত্রাংশে ৬২ থেকে ৭৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসানো হয়েছে। স্থাপন খরচের প্রায় অর্ধেকই এই যন্ত্রাংশের শুল্কের কারণে বাড়তে হয়। সংশ্লিষ্ট শিল্পের ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, এসব শুল্কের কারণে সৌর প্রকল্প স্থাপনের মোট ব্যয় প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বেড়ে যাচ্ছে। এটি বড় পরিসরে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের পথে বড় বাধা সৃষ্টি করছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংক নবায়নযোগ্য জ্বালানির জন্য স্বল্পসুদে গ্রিন ফান্ড চালু করলেও উদ্যোক্তারা অভিযোগ করছেন, সেখানে প্রক্রিয়াগত জটিলতা এবং পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাব রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে সরকার জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে আসছে। গত বছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) একটি সার্কুলার অনুযায়ী, বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীরা প্রায় সব আমদানিশুল্ক থেকে অব্যাহতি পায়, পেলে মাত্র ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। অথচ সৌর খাতকে নীতিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা বারবার বলা হলেও, উদ্যোক্তারা জানান, তাদের জন্য এমন সুবিধা প্রয়োগ করা হয়নি। বিনিয়োগকারীদের মতে, নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ বাড়াতে হলে—সোলার ইক্যুইপমেন্টের আমদানিশুল্ক বাতিল করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় প্রণোদনা দিতে হবে।

    বাংলাদেশে সোলার প্যানেলের খরচ বাড়াচ্ছে শুল্ক:

    দেশের অন্যতম বৃহৎ বস্ত্রকল এনজেড টেক্সটাইল লিমিটেড ইতোমধ্যে প্রায় ১০ মেগাওয়াট সক্ষমতার সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা স্থাপন করেছে। এটি এ খাতের মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য এটি ৩০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালেউধ জামান খান বলেন, “আমদানি করা সোলার ইক্যুইপমেন্টের ওপর ট্যাক্স আমাদের খরচ ৩০ শতাংশের বেশি বাড়িয়ে দিয়েছে। ভারতে এ ধরনের একটি প্রকল্পে খরচ হয় ২ কোটি টাকা, বাংলাদেশে একই প্রকল্পে খরচ দাঁড়ায় ৩ কোটি টাকা। এ কারণেই আমরা কস্ট কম্পিটিটিভনেসে পিছিয়ে আছি।”

    নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা ফ্যাশনস লিমিটেড—যেটি ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের সনদপ্রাপ্ত প্লাটিনাম-রেটেড পরিবেশবান্ধব পোশাক কারখানা—আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে নেট-জিরো কার্বন লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা নিয়েছে অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানটির সব বিদ্যুৎ চাহিদা নিজস্ব সৌরবিদ্যুৎ থেকেই মেটানো হবে। কারখানাটি ইতোমধ্যে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে। বর্তমানে ইনস্টলেশনের কিছু অংশ চালু থাকলেও আরও সক্ষমতা বৃদ্ধির কাজ চলছে। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফাজলে শামীম এহসান বলেন, “বেসরকারি খাতে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করছি। তাই সরকারেরও উচিত সোলারের যন্ত্রপাতিতে ভর্তুকি দেওয়া।”

    রাইজিং গ্রুপ বর্তমানে সৌর শক্তি থেকে প্রায় ৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। প্রতিষ্ঠানটি আরও ১০ মেগাওয়াট বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। তবে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান বাবু জানান, “সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের সরঞ্জামের ওপর অতিরিক্ত আমদানি শুল্ক আমাদের জন্য বড় বাধা।” শিল্পোদ্যোক্তারা আরও বলছেন, বাংলাদেশে একই সক্ষমতার সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের খরচ প্রতিবেশী ভারতের তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। প্রধান কারণ হলো উচ্চ আমদানি শুল্ক। টেক্সটাইল শিল্পের মধ্যে স্পিনিং মিলগুলো সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এর বড় অংশ আসে গ্যাস ও আমদানি করা জ্বালানিভিত্তিক ক্যাপটিভ পাওয়ার সিস্টেম থেকে। এতে সরকারকেও জ্বালানি সরবরাহের বাড়তি চাপ নিতে হয়।

    বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৫২৭টি স্পিনিং মিলের মধ্যে প্রায় ৪০টি ইতোমধ্যে সোলার প্যানেল স্থাপন করেছে। এসব মিল সম্মিলিতভাবে প্রায় ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। অনেক পোশাক কারখানাও সৌর প্যানেল স্থাপন করেছে। তবে ঠিক কতগুলো এবং এর মাধ্যমে মোট কত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে—তার সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান এখনো পাওয়া যায়নি সংশ্লিষ্ট শিল্পের প্রধান দুটি সংগঠন থেকে। ২০২৩ সালে এক আমদানিকারকের আবেদনের প্রেক্ষিতে এনবিআরের কাস্টমস পলিসি উইং ব্যাখ্যা বা অ্যাডভান্স রুলিং জারি করে জানায়, কেন ‘ফোটোভোলটাইক জেনারেটর সেটস’-এর আওতাধীন ১১ ধরনের যন্ত্রাংশে ১ শতাংশ আমদানি শুল্কের সুবিধা প্রযোজ্য নয়। ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, এসব যন্ত্রাংশের কিছু ‘সাধারণ ব্যবহারের অংশ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ। এগুলো নির্দিষ্ট কোনো যন্ত্রের জন্য এককভাবে বা মূলত ব্যবহৃত অংশ হিসেবে চিহ্নিত করা যায় না। তাই কম শুল্ক সুবিধার আওতায় আনা সম্ভব নয়।

    একজন শুল্ক কর্মকর্তা বলেছেন, “এই সুবিধা অপব্যবহারের ঝুঁকি এবং একই ধরনের যন্ত্রাংশ তৈরি করা দেশীয় উৎপাদকদের স্বার্থ বিবেচনায়, এই ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া সম্ভব নয়।” তিনি নাম প্রকাশ না করার শর্তে মন্তব্য করেছেন। এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান বলেন, “আমরা ইতিমধ্যেই কিছু সোলার ইক্যুইপমেন্টে শুল্কছাড় দিয়েছি, এর মধ্যে কিছু গত বাজেটেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তবে এসব আইটেম শুধু সৌরবিদ্যুৎ খাতেই নয়, অন্য খাতেও ব্যবহার হয়। দেশীয় (সোলার) শিল্পকেও রক্ষা করা জরুরি। নাহলে একই ধরনের পণ্য উৎপাদনকারী স্থানীয় উদ্যোক্তারা বলবেন, তাদের স্বার্থ উপেক্ষা করা হচ্ছে।” তিনি আরও যোগ করেছেন, “উদ্যোক্তাদের যৌক্তিক দাবি থাকলে পরিবর্তন শুধুমাত্র আগামী বাজেটে আনা সম্ভব।”

    স্থানীয় সোলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারকরা অভিযোগ করেছেন, আমদানি শুল্ক সুবিধার অপব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশ সোলার মডিউল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (এসএমএমএবি)-এর একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “শিল্পগুলোকে কর সুবিধা দেওয়া হলে তা অপব্যবহৃত হচ্ছে।” তিনি আরও জানান, দেশীয় শিল্পের স্বার্থে সরকার চাইলে নীতি নির্ধারণ করতে পারে— যাতে শিল্পখাতের সৌর প্রকল্পে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতির একটি নির্দিষ্ট অংশ স্থানীয় প্রস্তুতকারকদের কাছ থেকে সংগ্রহ বাধ্যতামূলক হয়।

    তবে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক গোলাম বাকী মাসুদ বলেন, “শিল্প কারখানাগুলো যখন ছাদে সৌর প্যানেল বসাচ্ছে, তখন সরকার নির্দিষ্ট কিছু আইটেমে ছাড় দিতে পারে, সেটাও কেবল নির্দিষ্ট অর্ডারের ভিত্তিতে।” অন্যদিকে, এনজেড টেক্সটাইলের এমডি সালেউধ জামান খান বলেন, “যেসব যন্ত্রাংশে উচ্চ আমদানি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে, তার অধিকাংশ এখনো দেশে উৎপাদন হয় না। কিছু যন্ত্রাংশ স্থানীয়ভাবে তৈরি হলেও আন্তর্জাতিক মান পূরণ করে না। তাই এগুলো আমদানি ছাড়া বিকল্প নেই।” অপব্যবহারের বিষয়ে তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, “শিল্পখাতের বাইরের কেউ যাতে সুবিধা নিতে না পারে, সে জন্য বুয়েটের বিশেষজ্ঞ প্যানেল সার্টিফিকেশন বা অন্য কোনো যাচাই ব্যবস্থা করা যেতে পারে। তবে মাথা কেটে মাথাব্যথার সমাধান খোঁজা কোনো সমাধান নয়।”

    পোশাক খাতের ছাদে ২,০০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ সম্ভাবনা:

    বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যেখানে দেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৫০ শতাংশ যায়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইইউ পণ্য উৎপাদনে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে করপোরেট সাসটেইনেবিলিটি ডিউ ডিলিজেন্স ডিরেকটিভ , কার্বন বর্ডার অ্যাডজাস্টমেন্ট মেকানিজম , এবং জার্মান সাপ্লাই চেইন ডিউ ডিলিজেন্স অ্যাক্ট।

    CBAM-এর আওতায় ইইউ বায়ারদের ওপর অতিরিক্ত কর আরোপ করবে, যা উৎপাদন প্রক্রিয়ায় উচ্চ কার্বন নির্ভর পণ্যের ওপর ভিত্তি করে ধার্য হবে। এর অর্থ, বাংলাদেশি রপ্তানিমুখী শিল্পগুলোকে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে এসে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে যেতে হবে। অন্যথায় রপ্তানিকারকরা বাজার হারানোর ঝুঁকিতে পড়বেন।

    বিটিএমএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট সালেউধ জামান বলেন, “দেশের টেক্সটাইল ও পোশাক খাতের ছাদের জায়গা ব্যবহার করে সর্বমোট ২,০০০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। যা খাতদুটির মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ২০ শতাংশ মেটাতে পারবে।” তার মতে, ছাদে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা বছরে প্রায় ২,৫০০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে এবং জ্বালানি (ফুয়েল ও গ্যাসভিত্তিক) খরচও একই পরিমাণ হ্রাস করবে। পাশাপাশি সরকারের জ্বালানি আমদানির ওপর নির্ভরতা কমবে, এবং বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে। সালেউধ জামান আরও বলেন, “যদি সরকার সৌরবিদ্যুতের সরঞ্জামে আমদানি শুল্ক মওকুফ করে, তাহলে তা দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতি ও সরকারের জন্যই লাভজনক হবে।”

    বাংলাদেশের পোশাক খাতে সৌরবিদ্যুতির সম্ভাবনা বিশাল। খাতের ছাদ ব্যবহার করে প্রায় ২,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এটি বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ২০ শতাংশ পূরণ করবে, জ্বালানি খরচ কমাবে এবং বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় নিশ্চিত করবে। একই সঙ্গে রপ্তানিতে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সহায়ক হবে।

    তবে উচ্চ আমদানি শুল্ক এবং নীতিগত বাধা প্রকল্প বাস্তবায়নকে ধীর করছে। এনবিআর অপব্যবহারের আশঙ্কা ও দেশীয় শিল্পের স্বার্থ রক্ষার কারণে অনেক যন্ত্রাংশে শুল্ক ছাড় দেয়নি। স্থানীয় প্রস্তুতকারকরা নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশ স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব দিয়েছেন। কিছু শুল্ক ছাড়ও নির্দিষ্ট অর্ডারের ভিত্তিতে সম্ভব। শিল্প নেতাদের মতে, আন্তর্জাতিক মান পূরণ না করা যন্ত্রাংশ ছাড়া বিকল্প নেই। তাই শুল্ক হ্রাস, ভর্তুকি এবং যাচাই ব্যবস্থার মতো সমন্বিত পদক্ষেপ ছাড়া খাত দ্রুত নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে রূপান্তরিত হতে পারবে না। সংক্ষেপে, পোশাক খাতে সৌরবিদ্যুৎ কেবল পরিবেশ বান্ধব নয়, এটি অর্থনীতি ও রপ্তানি প্রতিযোগিতার জন্যও অপরিহার্য। কার্যকর নীতি ও বিনিয়োগ প্রণোদনার মাধ্যমে খাতকে সবদিক থেকে প্রস্তুত করতে হবে।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    অর্থনীতি

    স্বস্তিতে রপ্তানিকারকরা: এইচএস কোডের ছোট ভুলে আর পণ্য আটকে থাকবে না

    September 10, 2025
    অর্থনীতি

    পদ্মা ব্যাংকে আটকে থাকা টাকা উদ্ধারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তা চাইলো এনটিসি

    September 10, 2025
    অর্থনীতি

    কাতারে হামলার পর বিশ্ববাজারে বেড়েছে তেলের দাম

    September 10, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025

    টেকসই বিনিয়োগে শীর্ষে থাকতে চায় পূবালী ব্যাংক

    অর্থনীতি August 15, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.