২০২৪ সালের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই ২০২৫ সালে বিশ্বে যুক্ত হলো নতুন প্রজন্ম- জেনারেশন বিটা। গবেষক মার্ক ম্যাকক্রিন্ডেলের মতে, ২০২৫ থেকে ২০৩৯ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া শিশুরা সবাই এই প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত হবে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩৫ সালে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৬ শতাংশই হবে জেনারেশন বিটা প্রজন্মের সদস্য।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জেনারেশন বিটার জীবন হবে প্রযুক্তিতে পরিপূর্ণ। ব্যক্তিগত জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে যুক্ত হবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। জেনারেশন আলফা যেমন আধুনিক প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ প্রত্যক্ষ করেছে, তেমনই জেনারেশন বিটা সরাসরি অভিজ্ঞতা করবে স্বয়ংক্রিয় পরিবহন ব্যবস্থা। দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে ভার্চুয়াল পরিবেশ, আর সামাজিক দূরত্ব হবে তুলনামূলকভাবে বেশি। এই প্রজন্মের জন্য সামাজিক মূল্যবোধ ধরে রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।
প্রজন্মভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী—
- ১৯২৮–১৯৪৫: নীরব প্রজন্ম
- ১৯৪৬–১৯৬৪: বেবি বুমারস
- ১৯৬৫–১৯৮০: জেনারেশন এক্স
- ১৯৮১–১৯৯৬: মিলেনিয়াল
- ১৯৯৬–২০১২: জেন-জি
- ২০১২–২০২৪: জেন-আলফা
২০২৫ থেকে ২০৩৯ সালের মধ্যে জন্ম নেওয়া শিশুরাই হবে নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি- জেনারেশন বিটা।

