Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Sun, Nov 9, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » বাংলাদেশকে লক্ষ্য করে আরাকান আর্মির চাপ, সমাধান কী?
    ফিচার

    বাংলাদেশকে লক্ষ্য করে আরাকান আর্মির চাপ, সমাধান কী?

    এফ. আর. ইমরানSeptember 1, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    মিয়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি পুরো এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে। এর ফলে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সীমান্ত নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এখন আগের তুলনায় অনেক বেশি সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

    আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তারা মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান, জেলেদের অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়, রোহিঙ্গাদের পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নাফ নদী এবং স্থল সীমান্তের পুরো এলাকা এখন আরাকান আর্মির উপস্থিতি রয়েছে। তারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে পরবর্তী অভিযানের জন্য অর্থ এবং অস্ত্র সংগ্রহে মরিয়া।

    সীমান্তে বাংলাদেশের কড়াকড়ি বৃদ্ধি পেলে আরাকান আর্মি কিছুটা বেকায়দায় পড়েছে। তাই তারা নানা তৎপরতা চালিয়ে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। আরাকান আর্মির একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, চালের কোনো সংকট না থাকলেও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য, পোশাক এবং ওষুধের জোগান কমে গেছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ সরকার সীমান্তে তাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ বজায় রাখছে এবং বিজিবির টহল ও সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

    সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশি জেলেদের অপহরণ এবং মুক্তিপণ দাবির ঘটনাও বেড়েছে। নাফ নদী থেকে মাছ ধরার সময় জেলেদের একাধিকবার অপহরণ করা হয়েছে। ২৬ আগস্ট কক্সবাজারের টেকনাফের নাইখংদিয়া এলাকার নাফ নদী থেকে ১১ জন বাংলাদেশি জেলেকে দুইটি মাছ ধরার ট্রলারসহ ধরে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। ২০ আগস্ট থেকে ২৬ আগস্টের মধ্যে মোট ৫১ জন জেলেকে তাদের হাতে আটক করা হয়েছিল, যারা এখনও ছাড়া পায়নি।

    ট্রলার মালিকদের তথ্য অনুযায়ী, ৫ থেকে ২৮ আগস্টের মধ্যে ২৩ দিনে আরাকান আর্মি ১০টি ট্রলার এবং ৬৩ জন জেলেকে আটক করেছে। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এই পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ২৬৭ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৮৯ জনকে এবং ২৭টি নৌযান ফেরত আনা সম্ভব হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে কোস্ট গার্ড বাংলাদেশের জলসীমায় টহল বৃদ্ধি করেছে। তারা সতর্ক দৃষ্টি রাখছে যাতে জেলেরা নাফ নদীর সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমায় প্রবেশ না করে।

    এছাড়া, কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর থেকে মাছ ধরার সময় তিনটি ট্রলারসহ ১৮ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মি। শনিবার (৩১ আগস্ট) সকাল ৬টার দিকে সাগরের বাদর হাচা এলাকায় বাংলাদেশের জলসীমায় এ ঘটনা ঘটে।

    ২৯ আগস্টের আগে টেকনাফের নাফ নদী সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমায় প্রবেশ করা ১৯টি ট্রলার এবং ১২২ জেলেকে ফেরত এনেছে কোস্টগার্ড। তাদের মধ্যে ২৯ জন বাংলাদেশি এবং ৯৩ জন রোহিঙ্গা ছিলেন। কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের গণমাধ্যম কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, “রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতের কারণে সীমান্তের বড় অংশ এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। জেলেরা যদি সীমান্ত অতিক্রম করে, তাদের ধরা পড়ার ঝুঁকি থাকে। এই পরিস্থিতিতে জেলেদের উদ্ধার করতে গিয়ে সীমান্তে কাজ করা বাহিনী নানা বিড়ম্বনায় পড়ছে। ফলে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, মাদক ও অস্ত্রপাচার রোধ করাও চ্যালেঞ্জের মুখে।”

    টেকনাফের শাহপরী দ্বীপ ফেরিঘাট বোট মালিক সমিতির সভাপতি গফুর আলম জানান, “নাফ নদীতে আরাকান আর্মি স্পিডবোট ব্যবহার করে টহল দেয়। তারা ধাওয়া করে বাংলাদেশি জেলে ও ট্রলার আটক করে নিয়ে যায়। আমরা নিয়মিত তালিকা এবং ন্যাশনাল আইডি কার্ড দিয়ে প্রশাসনের সহযোগিতা চাই। কোস্টগার্ড আরও সক্রিয় হলে এই তৎপরতা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হত।”

    তিনি বলেন, “সীমান্তের পুরো জলসীমায় এখন আরাকান আর্মি অবস্থান করছে। আগে তারা আমাদের বন্দর থেকে খাদ্য ও অন্যান্য জিনিস কিনতো, কিন্তু এখন তারা পারছে না। এখন তারা জেলেদের অপহরণ এবং মুক্তিপণ আদায়ে নিয়োজিত। এতে লাখ লাখ টাকার মাছও তারা নিয়ে যাচ্ছে।”

    আরাকান আর্মি কক্সবাজারকে অস্ত্রপাচারের রুট হিসাবেও ব্যবহার করছে। ২৭ আগস্ট টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের খরের দ্বীপ এলাকায় বিজিবি সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালানোর পর অভিযান চালিয়ে বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধারকৃত অস্ত্রে দুটি জি-৩ রাইফেল, একটি এমএ-১ রাইফেল, একটি এলএম-১৬ রাইফেল এবং আটটি ম্যাগাজিনসহ মোট ৫০৭ রাউন্ড গুলি রয়েছে। বিজিবি জানায়, সন্দেহজনক ব্যক্তিরা দেখার সঙ্গে সঙ্গে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।

    ১১ আগস্ট উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী সীমান্তে এক তরুণ আত্মসমর্পণ করে। বিজিবি তাকে আরাকান আর্মির সদস্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। স্থানীয় সূত্র জানায়, যেসব রোহিঙ্গা প্রলোভনে পড়ে আরাকান আর্মির সঙ্গে জড়িত হয়েছিল, তারা এখন আত্মসমর্পণ করতে চাচ্ছে।

    কক্সবাজারের উখিয়া ৬৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, “খরের দ্বীপ থেকে যে অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী চোরাকারবারী বা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর মাধ্যমে আনা হয়েছিল। এটি সন্ত্রাসী কার্যক্রম, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান অথবা নাশকতার উদ্দেশ্যে মজুদ করা হয়েছিল।” তিনি আরও বলেন, “সীমান্তে ফোর্স বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং বিজিবিতে নতুন ব্যাটেলিয়ন স্থাপন করা হয়েছে।”

    মিয়ানমার সীমান্তে বর্তমানে ৫০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশের অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। তারা বিচ্ছিন্নভাবে প্রবেশ করলেও দলবেঁধে ঢুকতে পারছে না। এই অনুপ্রবেশে একটি সিন্ডিকেটও জড়িত। কক্সবাজারের স্থানীয় বাসিন্দা এবং আরাকান আর্মির সদস্যরা এই সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত। তারা অর্থ সংগ্রহের জন্য রোহিঙ্গাদের সীমান্তে নিয়োগ দেয়।

    রাখাইনে রোহিঙ্গারা আরাকান আর্মির নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নেতা মোহাম্মদ জোবায়ের। ফটো সাংবাদিক সেলিম খান বলেন, “রাখাইনে পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় সীমান্তে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যারা টাকা দিচ্ছে, তারা প্রবেশ করতে পারছে। আরাকান আর্মিই এটিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, তারা নির্যাতনও করছে এবং টাকার বিনিময়ে কক্সবাজারে প্রবেশের সুবিধা দিচ্ছে।”

    সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে বিজিবি। ২৩ আগস্ট টেকনাফের নাফ নদী দিয়ে রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয়। সীমান্ত সংলগ্ন রাখাইনে গোলাগুলির শব্দ প্রায়ই শোনা যাচ্ছে। ১০ দিনের মধ্যে হোয়াইকং সীমান্ত, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে রাখাইন রাজ্যে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে।

    আরাকান আর্মির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, সামরিক জান্তা ছাড়াও প্রতিদ্বন্দ্বী সশস্ত্র গ্রুপগুলোর সঙ্গে সংঘাত চলছে। এসবের মধ্যে রয়েছে আরাকান স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও)। বাংলাদেশে সাবেক সামরিক অ্যাটাশে মেজর জেনারেল (অব.) মো. শহীদুল হক জানান, “আরাকান আর্মি এখন একাধিক প্রতিপক্ষের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত। সম্প্রতি মিয়ানমার জান্তাও এয়ার রেইড চালিয়েছে। তাই তারা বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তার জন্য অবস্থান ও তৎপরতা বাড়িয়েছে।”

    উখিয়ার পালংখালি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী বলেন, “সীমান্তের ওপারে মাঝেমধ্যেই গোলাগুলির শব্দ শুনি। কখনো কখনো তা আমাদের সীমান্তের কাছাকাছি চলে আসে। এখানে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনা বেড়েছে। আগে মিয়ানমারের জান্তা ইয়াবা পাচার করতো, এখন নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি।”

    কক্সবাজার বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মহিউদ্দিন আহমদ জানান, “বাংলাদেশের ভূখন্ডে কোনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপ হতে দেওয়া হবে না। সীমান্তে সব ধরনের অপতৎরতা কঠোরভাবে দমন করা হবে। মানবিক কারণে কিছু রোহিঙ্গাকে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে, তবে সীমান্ত সুরক্ষা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। মাদক ও অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর নজরদারি চলছে। সরকার ইতিমধ্যে বিজিবিতে জনবল বৃদ্ধি করেছে।”

    তিনি বলেন, “রাখাইন এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে। আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি এবং কোনো বিষয় হলে সমন্বয় করছি। কক্সবাজার ও বান্দরবানের সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা ও আইসের মতো মাদক পাচার হচ্ছে। গত এক বছরে বিজিবি এক হাজার ৩২১ কোটি টাকার মাদক জব্দ করেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের ২৭১ কিলোমিটারের সীমান্ত রয়েছে, যার মধ্যে ৮৪ কিলোমিটার জলসীমানা রয়েছে। দুর্গম এসব এলাকায় অস্ত্র-গোলাবারুদও প্রবেশ করছে।”

    সাবেক সামরিক অ্যাটাশে মেজর জেনারেল (অব.) মো. শহীদুল হক আরও বলেন, “সামনে মিয়ানমারে নির্বাচন। তাই রাখাইনে সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। আরাকান আর্মি অর্থ ও অস্ত্র সংকটে পড়ে মরিয়া। তারা বাংলাদেশ থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে চায়, পাশাপাশি মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানও বাড়াতে চাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের কঠোর পদক্ষেপ এখন প্রয়োজন।”

    সমাধান কী?

    • সীমান্ত নিরাপত্তা শক্তিশালী করা: বিজিবি ও কোস্ট গার্ডকে আরও কার্যকরভাবে মোতায়েন করা, নদী ও স্থল সীমান্তে ড্রোন, রাডার ও ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি বাড়ানো।
    • অস্ত্র ও মাদকপাচার প্রতিরোধ: সীমান্তে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে সন্দেহজনক নৌকা, ট্রলার ও ব্যক্তিদের তল্লাশি করা। অস্ত্র, গুলি ও মাদক উদ্ধারের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।
    • জেলেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের সীমান্ত এলাকায় মাছ ধরার সময় জেলেদের অপহরণ ঠেকানো। জেলেদের তালিকা, ন্যাশনাল আইডি ও ট্রলার তথ্য ব্যবহার করে কোস্টগার্ডের তত্ত্বাবধান বৃদ্ধি।
    • আরাকান আর্মির সঙ্গে সীমিত কূটনৈতিক যোগাযোগ: মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের অনিয়মিত অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ ও সংঘাত কমাতে অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ বজায় রাখা।
    • রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ: সীমান্তে সিন্ডিকেট চিহ্নিত করে নিয়ন্ত্রণ, বড় দলবদ্ধ অনুপ্রবেশ রোধ করা।
    • স্থানীয় জনগণকে সচেতন করা ও উন্নয়নমূলক কাজ: সীমান্তবর্তী এলাকায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক কার্যক্রম বৃদ্ধি করে স্থানীয়দের জীবনযাত্রা নিরাপদ করা।
    • তথ্য ও গোয়েন্দা সমন্বয় বৃদ্ধি: আরাকান আর্মির খাদ্য, অর্থ ও অস্ত্র সংগ্রহের কার্যক্রম বোঝার জন্য সীমান্তে তথ্য ও গোয়েন্দা সমন্বয়।
    • আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও কূটনৈতিক চাপ: মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী এবং সামরিক বাহিনীর কার্যক্রম আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নজরে আনা, যাতে সীমান্ত নিরাপত্তা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করা যায়।

    পরিশেষে, সীমান্ত নিরাপত্তা বৃদ্ধি, টেকসই নজরদারি, জেলেদের সুরক্ষা, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ, আরাকান আর্মির সঙ্গে সীমিত কূটনৈতিক যোগাযোগ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা—এগুলো একসঙ্গে বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশকে আরাকান আর্মির চাপ থেকে কার্যকরভাবে রক্ষা করা সম্ভব।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    আইন আদালত

    মামলাজট: দেশের ন্যায়বিচারে বড় প্রতিবন্ধকতা

    November 8, 2025
    বাংলাদেশ

    ১ বছরে সড়কে মৃত্যু ৬ হাজারের বেশি, কারণ কী?

    November 8, 2025
    বাংলাদেশ

    চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

    November 8, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.