Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Fri, Dec 19, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » হাঁসুলী বাঁকের উপকথা : তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়
    সাহিত্য

    হাঁসুলী বাঁকের উপকথা : তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়

    এফ. আর. ইমরানNovember 21, 2024
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    ‘হাঁসুলী বাঁকের উপকথা’ হল তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায় লিখিত একটি আঞ্চলিক উপন্যাস। প্রকাশ কাল ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দ।১  উপন্যাসটি গ্রামীণ বাংলার জীবন, জমিদারী ব্যবস্থার বাস্তবতা (যা বাংলার সামাজিক বৈষম্যের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দায়ী ছিল) ও পাশাপাশি সময়ের সাথে সামাজিক ধারণার পরিবর্তনগুলিকে অন্বেষণ করে।

    ১৯৪৬ থেকে ১৯৫১ সালের মধ্যে উপন্যাসটির বিভিন্ন সংস্করণ রচিত এবং প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৪৬ সালে আনন্দবাজার পত্রিকার বিশেষ বার্ষিক দুর্গা উৎসব সংখ্যায় এটির প্রথম সংক্ষিপ্ত সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল। পরে, উপন্যাসটি পরবর্তী পাঁচ বছরে সম্প্রসারিত ও সংশোধিত হয়, সেই সময়ে বেশ কয়েকটি সংস্করণে এটি প্রকাশ পেয়েছিল।২

    চলচ্চিত্রায়ন

    হাঁসুলী বাঁকের উপকথা উপন্যাসটিকে ১৯৬২ সালে চলচ্চিত্রে রূপান্তর করেন বিশিষ্ট পরিচালক তপন সিংহ। চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেন যথাক্রমে কালী বন্দ্যোপাধ্যায়, রঞ্জনা বন্দ্যোপাধ্যায়, রবীন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ অভিনেতারা।

    বিষয়বস্তু

    বাঁশবাদি গ্রামে কাহার জাতির লোকেরা বাস করত। কাহারেরা দুটি পাড়ায় বিভক্ত ছিল। বেহারা পাড়া এবং আটপৌরে পাড়া। বেহারা পাড়ার লোকেরা পালকি বহন করত। আর আটপৌরেরা চাষ বাসের কাজে নিযুক্ত ছিল। বেহারা পাড়ার প্রধান ছিল বনোযারী এবং আটপৌরে পাড়ার প্রধান ছিল পরম। দুই পাড়ার মধ্যে মাঝে মাঝেই সংঘর্ষ হত। তবুও উভয়েই কিন্তু দেবতা কত্তাবাবাকে মানত। কত্তা বাবার ছিলেন হাঁসুলী বাঁকের পশ্চিম দিকের শিমুল গাছে। পরবর্তী কালে চন্দনপুরে রেলের কারখানা হবার সুবাদে গ্রামের ছেলে করালী হল প্রথম কারখানার শ্রমিক। করালী ধীরে ধীরে কাহার পড়ার পুরানো বিশ্বাসে ভাঙন আনতে থাকে, সে প্রথমে কত্তা বাবার বাহন সাপটিকে পুড়িয়ে মারে, তার পর বেলতলা ও শ্যাওড়া গাছের বন পরিষ্কার করে। ধীরে ধীরে কাহার দের পুরানো বিশ্বাস ও সংস্কারের পরিবর্তন সাধিত হল।

     

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    সাহিত্য

    শুভ জন্মদিন নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ

    November 13, 2025
    সাহিত্য

    ডাকটিকিটে ফুটে উঠেছে হারানো যুগের গল্প

    October 10, 2025
    ফিচার

    পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ জানাল জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা

    October 4, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.