Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Mon, Nov 10, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » জুলাই সনদ ও ভোটের সমন্বয় খুঁজছে সরকার
    বাংলাদেশ

    জুলাই সনদ ও ভোটের সমন্বয় খুঁজছে সরকার

    এফ. আর. ইমরানNovember 10, 2025Updated:November 10, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    ৩৫ দলের ঐকমত্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর খসড়া প্রকাশ
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট—দুটোই একই দিনে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। কারণ, দুটো নির্বাচন দুই দিনে আয়োজন প্রায় অসম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। এ ছাড়া সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়টি বিবেচনায় নিতে চায় সরকার।

    এভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর দাবিদাওয়ার মধ্যে কিছুটা সমন্বয় করে সরকার একটা সমাধান বের করার চেষ্টা করছে। এ ক্ষেত্রে প্রধান দুটি দল নিজ নিজ দাবি থেকে কিছুটা ছাড় দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

    সূত্র বলছে, ১৩ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সবকিছু চূড়ান্ত হবে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আদেশ এবং গণভোট করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করবে। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। কয়েকজন উপদেষ্টা দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। তাঁরা সরকারের মনোভাব এবং বাস্তব পরিস্থিতি বোঝানোর চেষ্টা করছেন রাজনৈতিক দলগুলোকে।

    গণভোট প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াতসহ তাদের সমমনা দলগুলোর অবস্থান ঠিক বিপরীত। জামায়াতের দাবি, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের আয়োজন করতে হবে। আর বিএনপি জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে চায়। সরকার জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজনের পক্ষে। এ বিষয়ে জামায়াত ছাড় দেবে বলে আশা করছে সরকার। অন্যদিকে পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়টি এসেছে জুলাই সনদে। বিএনপির এতে আপত্তি আছে। বিএনপি এ বিষয়ে ছাড় দেবে বলে সরকারের আশা।

    সূত্র বলছে, ১৩ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সবকিছু চূড়ান্ত হবে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আদেশ এবং গণভোট করার জন্য অধ্যাদেশ জারি করবে। এর মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে।

    রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন উপদেষ্টা পরিষদের এমন একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, সব দল, বিশেষ করে বড় দুটি রাজনৈতিক দলের দাবি একটু একটু সমন্বয় করে সরকার সমাধানের উদ্যোগ নিচ্ছে। সরকার নিজের মতো করেই এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।

    বিএনপি ও জামায়াতের বাইরে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ভোটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভাবছে সরকার। দলটি জুলাই সনদে এখনো সই করেনি। তবে সরকারের সূত্রগুলো বলছে, গণভোটের সময় নিয়ে এনসিপি অনেকটাই নমনীয়। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হলেও তারা মেনে নেবে। আবার জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট করার ক্ষেত্রেও তাদের আপত্তি নেই। তবে এনসিপির দাবি, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারি করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে। সরকার মনে করছে, এনসিপির এই দাবি মানা সাংবিধানিকভাবে সম্ভব নয়। এ বিষয়টি তাদের বোঝানো হয়েছে। এর মধ্যে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে এনসিপি ‘শাপলা কলি’ মেনে নিয়েছে। তারা জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের আর বিরোধিতা করবে না বলেই ধারণা সরকারের।

    গণভোট প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াতসহ তাদের সমমনা দলগুলোর অবস্থান ঠিক বিপরীত। জামায়াতের দাবি, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের আয়োজন করতে হবে। আর বিএনপি জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে চায়। সরকার জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজনের পক্ষে।

    জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তীব্র মতভেদের প্রেক্ষাপটে ৩ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি সভায় সরকার এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। সভা থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের উদ্যোগে আলোচনা করে দ্রুততম সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐক্যবদ্ধ দিকনির্দেশনা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এ জন্য সাত দিন সময় দেওয়া হয় রাজনৈতিক দলগুলোকে। নতুবা সরকার নিজে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানায়।

    সরকারের বেঁধে দেওয়া সময় আজ সোমবার শেষ হবে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে কোনো বৈঠক বা আলোচনার আয়োজন করতে পারেনি। ফলে এখন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার সরকারের কাঁধেই এসেছে।

    সরকারের সূত্রগুলো বলছে, গণভোটের সময় নিয়ে এনসিপি অনেকটাই নমনীয়। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হলেও তারা মেনে নেবে।
    অবশ্য সব রাজনৈতিক দল সরকারের সিদ্ধান্ত মানার মতো অবস্থায় আছে কি না, সেই শঙ্কা এখনো আছে। গতকাল রোববার ঠাকুরগাঁওয়ে এক মতবিনিময় সভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেন, ওপরতলার কিছু শিক্ষিত লোক যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসে ঘাড়ের ওপর গণভোট ও সনদের মতো বিষয় চাপিয়ে দিচ্ছে। তিনি আবারও বলেন, নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, জুলাই সনদে সবাই স্বাক্ষর করেছে। এর মধ্যে সব বিষয়ে দলগুলোর মত-ভিন্নমত রয়েছে। এখান থেকে কেন পরে বিচ্যুতি ঘটল? সমস্যাটা সৃষ্টি করেছে ঐকমত্য কমিশন ও সরকার। এখন সমাধান করার দায়িত্ব তাদেরই। তিনি মনে করেন, জুলাই সনদ যেভাবে সই হয়েছে, সেভাবে বাস্তবায়ন হলে কারও খুশি বা বেজার হওয়ার বিষয় থাকবে না।

    সরকার জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে আয়োজনের পক্ষে। এ বিষয়ে জামায়াত ছাড় দেবে বলে আশা করছে সরকার। অন্যদিকে পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়টি এসেছে জুলাই সনদে। বিএনপির এতে আপত্তি আছে। বিএনপি এ বিষয়ে ছাড় দেবে বলে সরকারের আশা।

    ভিন্ন ভিন্ন দিনে সাধারণ নির্বাচন ও গণভোটের ক্ষেত্রে বাস্তব কতগুলো সমস্যা খুঁজে পেয়েছে সরকার। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন রাজনৈতিক দলগুলোর মতো সরকারেরও একটি অগ্রাধিকারের বিষয়। ফলে সংস্কার বাস্তবায়ন ঝুঁকিতে পড়ুক যেমন সরকার চায় না, তেমনি এটি জাতীয় নির্বাচনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলুক, সেটাও কাম্য নয়।

    সরকারি সূত্রের ভাষ্য, যেকোনো নির্বাচনে ভোটার টানার ক্ষেত্রে দলীয় এবং নির্দলীয় প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকেরা মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। গণভোটে কোনো দলীয় বা নির্দলীয় প্রার্থীর সরাসরি সম্পৃক্ততা নেই। ফলে গণভোটের জন্য ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসবে কে? এ ছাড়া বিএনপিসহ অনেকগুলো দলের মতের বিরুদ্ধে সাধারণ নির্বাচনের আগে গণভোট অনুষ্ঠিত হলে দলটির নেতা-কর্মীরা মানুষকে সম্পৃক্ত করার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাবেন না। এমনকি কোথাও কোথাও নেতিবাচক প্রচারণাও হতে পারে। ইতিমধ্যে আগাম গণভোট নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতিবাচক প্রচার রয়েছে।

    আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আছে। তবে দলটির ভোটাররা তো রয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে তাঁরা যদি দলবদ্ধভাবে ‘না’ ভোট দেন, তাহলে সংস্কার বাস্তবায়নই ভেস্তে যাবে। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের জন্য আগামী মাসের শুরুতেই তফসিল ঘোষণা হতে পারে। অর্থাৎ তফসিল ঘোষণার আগে সময় আছে তিন সপ্তাহের কম। এই সময়ের মধ্যে গণভোটের প্রস্তুতি, মানুষকে গণভোটের কারণ ও প্রশ্নমালা বোঝানো অনেকটাই দুরূহ হবে।

    এর বাইরে যেসব কর্মকর্তা–কর্মচারী গণভোটে দায়িত্ব পালন করবেন, তাঁদেরই কয়েক মাস পর জাতীয় নির্বাচনের জন্য নিয়োগ করতে হবে। কয়েক মাসের ব্যবধানে দুটি ভোট অনুষ্ঠানের সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। গণভোটে কোনো বিতর্ক তৈরি হলে সেটি জাতীয় নির্বাচনেও প্রভাব পড়তে পারে। আর ভিন্ন ভিন্ন সময়ে গণভোট ও সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে হলে বাড়তি দু–তিন হাজার কোটি টাকা খরচ হতে পারে। সেটাও বিবেচনায় নিতে হচ্ছে সরকারকে।

    জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ প্রথম আলোকে বলেন, ঐক্যমত কমিশনের সুপারিশ যেভাবে এসেছে, সেভাবেই বাস্তবায়ন করতে হবে। গণভোট আগে করতে হবে। সংসদ নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে করার বিষয়ে তিনি বলেন, এটা অযৌক্তিক। এ ধরনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তারা রাজপথে কর্মসূচি নিয়ে আছেন।

    সরকারি সূত্র জানিয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন বিষয়ে একটি আদেশ জারি করা হবে। এর অধীনে গণভোট নিয়ে আরেকটি অধ্যাদেশ জারি করতে হবে। কারণ, বর্তমান সংবিধানে গণভোটের বিধান নেই। গণভোট নিয়ে ১৯৯১ সালের যে আইন রয়েছে, তা দিয়ে এবারের গণভোট আয়োজন করা যাবে না। কারণ, ১৯৯১ সালের আইনটি কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর গণভোট আয়োজনের জন্য করা হয়েছিল।

    এবারের প্রস্তাবিত গণভোটের দুটি বিষয় রয়েছে। জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ এবং এর তফসিলে থাকা ৪৮টি সংবিধান–সম্পর্কিত সংস্কার প্রস্তাব অনুমোদন করা।

    আদেশ ও অধ্যাদেশ পরপর দুই দিনে হতে পারে বলে সরকারি সূত্র জানিয়েছে। এরপর গণভোটের জন্য প্রশ্নপত্র তৈরি করে তা প্রকাশ করা হবে।

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নিজ নিজ দলের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। অন্য দলগুলোও প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

    সংসদের উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে গঠিত হবে—জুলাই সনদে এমনটাই বলা হয়েছে। অর্থাৎ, সংসদ নির্বাচনে দলগুলো যে ভোট পাবে, তার অনুপাতে উচ্চকক্ষে আসন পাবে। জামায়াত ও তাদের সমমনা দলগুলোর চাওয়া এমনই। তবে বিএনপি চায় নিম্নকক্ষে যে দল যত আসন পাবে, সেই আসনের অনুপাতে উচ্চকক্ষেও আসন পাবে।

    সরকারের একাধিক সূত্র বলছে, সরকারের ভেতরের একটা বড় অংশ মনে করছে, বিএনপির চাওয়ামতো উচ্চকক্ষ গঠিত হলে খুব একটা লাভ হবে না। কারণ, এটা অনেকটা সংসদের নারী আসন বণ্টনের মতোই হবে। আর সংসদ নির্বাচনের ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষ গঠন হলে সংসদের ভারসাম্য রক্ষা হবে। ক্ষমতাসীন দলকে কিছুটা হলেও চাপে রাখা যাবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী যতটা সম্ভব সংসদকে জবাবদিহির আওতায় আনা সম্ভব হবে। সরকারি দলকে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হওয়া থেকেও নিবৃত্ত রাখা যাবে।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারের একজন উপদেষ্টা প্রথম আলোকে বলেন, বিএনপি উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি মেনে নিলে জামায়াতসহ অন্যরা একই দিনে গণভোট ও সাধারণ নির্বাচন মেনে নেবে, এমন একটা ধারণা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে কয়েকজন উপদেষ্টা দলগুলোর সঙ্গে কথা বলছেন। তাঁর বিশ্বাস, ফেব্রুয়ারিতে ভোট আয়োজনের পথে বাধা কিংবা ঝুঁকি তৈরি হয়, এমন অবস্থান কোনো দলই নেবে না।

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী নিজ নিজ দলের প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। অন্য দলগুলোও প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এখন জুলাই সনদ অনুসারে সংস্কার বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াই বাকি আছে। এ বিষয়ে সরকার আদেশ জারি করলে দলগুলো পুরোপুরি নির্বাচনমুখী হয়ে পড়বে—এমনটা মনে করছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। সরকারও এ বিষয়টি মাথায় নিয়ে এগোচ্ছে।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    বাংলাদেশ

    আসছে আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব ‘স্মার্ট পুলিশ বক্স’

    November 10, 2025
    বাংলাদেশ

    বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নিখোঁজ

    November 10, 2025
    বাংলাদেশ

    সরকারি ছুটির তালিকা ২০২৬ প্রকাশ

    November 10, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.