Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Mon, Sep 29, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বানিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • প্রযুক্তি
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » আইনি রিট বাধায় ব্যাংকের খেলাপি ঋণ
    অর্থনীতি

    আইনি রিট বাধায় ব্যাংকের খেলাপি ঋণ

    মনিরুজ্জামানSeptember 28, 2025Updated:September 28, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    দেশের সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকে দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে নানা সংকট তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে খেলাপি ঋণ আদায় ব্যাংকগুলোর জন্য বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে। এ পরিস্থিতি দেশের সার্বিক অর্থনীতিতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

    এই চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান। তিনি ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ মোকাবেলা, এবং অর্থনৈতিক প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি ব্যাংকের কার্যক্রমকে আরও স্বচ্ছ, ঝুঁকি কমানো এবং ঋণ পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে জোরদার করার পরিকল্পনা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “সংকট মোকাবেলায় ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তি ব্যবহার এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি। এতে খেলাপি ঋণ কমানো সম্ভব হবে এবং অর্থনীতি আরও সুসংহত হবে।”

    সাক্ষাৎকারে মো. মজিবর রহমান সরকারের নীতি, ব্যাংক ব্যবস্থাপনার সংস্কার, এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনার কথাও তুলে ধরেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হবে এবং সাধারণ মানুষও ব্যাংকিং সেবা থেকে বেশি সুবিধা পাবেন।

    প্রশ্ন: জনতা ব্যাংক দেশের অন্যতম রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক। ১৫ বছর আগেও ব্যাংকটির সেবা বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ে ভালো ছিল। গত ১৫ বছরে ব্যাংকটি রাজনৈতিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত  হয়েছে। সাবেক ৫ চেয়ারম্যান ও ৩ এমডির কারণে এটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ। আপনিও কি তাই মনে করেন?

    মো. মজিবর রহমান: খেয়াল করলে দেখবেন ৫ আগস্টের পর ব্যাংকিং খাতে বেশ কিছু ক্ষত চিহ্নিত হয়েছে। সরকারি ব্যাংকের দিকে তাকালে সেখানে জনতা ব্যাংকের পার্টটা নিঃসন্দেহে বড়। এখানে বড় ধরনের ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনা অবশ্যই এর জন্য দায়ী। কারণ আমাদের বিতরণ করা ঋণ অনেক বেশি। সেখানে নানা অনিয়ম ছিল। যেগুলো পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য অভিযোগে উঠে আসছে। সে পরিপ্রেক্ষিতে বড় বড় ঋণ গ্রহীতারা বিশেষ করে অ্যাননটেক্স, বিসমিল্লাহ গ্রুপ থেকে শুরু করে অনেক অনিয়ম হয়েছে। পরে আমাদের সময়ে এসে বড় দুটি গ্রুপের কাছে মোটা অঙ্কের ঋণ গেছে।

    ফলে আমরা যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি এর পেছনে অন্যতম  হচ্ছে, কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে এখানে যথেষ্ট ঘাটতি ছিল। আমি মনে করি, এ কারণেই বড় ধরনের ক্ষতগুলো সৃষ্টি হয়েছে। একটা প্রজেক্ট বা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রি যেগুলো আমাদের প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা ঋণের স্থিতি আছে। তার বিপরীতে ১ হাজার কোটি টাকার জামানত আছে। অনেক নন-ফান্ডেট লোন ছিল, যেগুলো পরবর্তী সময়ে সবগুলোই ফান্ডেট হয়েছে। আবার ঠিক তেমনি আমাদের চট্টগ্রামভিত্তিক আরেকটি গ্রুপের ঋণের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা বকেয়া সেখানে আছে। তার বিপরীতে আমাদের সহজামানত স্থিতি প্রায় চার হাজার কোটি টাকা। এগুলো একটু ঝুঁকি তো বটেই। আমাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। একটা পর্যায়ে নিয়ে আসতে আমাদের যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে।

    প্রশ্ন : আপনি দুঃসময়ে ব্যাংকটির দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার রিকভারি প্ল্যান কি?

    মো. মজিবর রহমান: একেবারে কঠিন জায়গায় টাচ করেছেন। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে জনতা ব্যাংকে নতুন বোর্ড এলো। নতুন বোর্ড আসার পর নভেম্বরে এ ব্যাংকের দায়িত্ব আমরা নিলাম। আমি দায়িত্ব নেয়ার প্রথম পর্যায়েই আমাদের প্রতিদিনের বরোয়িং ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দিনের শুরুতে আরটিজিএস অনেক সময় নেগেটিভ থাকত, সিআরআর মাইনাস হয়ে যায় যায় অবস্থা তৈরি হতো। প্রতিদিন ২২ হাজার কোটি টাকা ধার করতে গিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ১০ হাজার কোটি টাকা সহযোগিতা চেয়েছিলাম এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ে ১০ হাজার কোটি টাকা রিকেপিটালাইজেশন ও ডিসেন্ট্রালাইজেশন চেয়েছিলাম। সেখান থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সহায়তা আমরা পাইনি। কোনো কারণে হয়তো সম্ভব হয়নি। তবে আমরা বসে নেই। মাঠপর্যায়ে আমাদের কর্মীবাহিনী উজ্জীবিত। আমরা নতুন নতুন ভালো কিছু প্রডাক্ট দিয়েছি।

    সবার চেষ্টায় আমরা সফল। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আমাদের আমানতের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা। সেটা বর্তমানে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। এটা জনতা ব্যাংকের প্রতি কাস্টমারদের আস্থারই বহিঃপ্রকাশ। এই বিশাল পরিমাণ আমানত সংগ্রহের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিদিন আমাদের যে ২২ হাজার কোটি টাকা ধার করতে হতো, সেখানে এখন ১০ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে। আরেকটি কথা, আমাদের প্রচুর এলসির পেমেন্ট বকেয়া ছিল। প্রায় ২ হাজার ২০০ মিলিয়ন ডলার বকেয়া ছিল। রেমিট্যান্স ম্যানেজমেন্ট, ট্রেজারি ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে ডলারের সংস্থান করে আমরা সেগুলো পেমেন্ট করতে পেরেছি। এখন পর্যন্ত আমাদের খেলাপি ছাড়া কোনো ডিউ এলসি পেমেন্ট নেই।

    আন্তর্জাতিক ব্যবসার ক্ষেত্রে আমার একটা বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছিল; যা এখন আর নেই। বিসিআইসি, বিপিসি, বিপিডিবি সব বড় এলসিগুলার সিংহভাগই করে যাচ্ছে জনতা ব্যাংক। আমাদের আরেকটা বড় পয়েন্ট, গত বছর আমরা যেই রিকভারি করেছি সেই রিকভারিটাতে আমরা এবার যথেষ্ট জোর দিয়েছি। ফলে ২০২৪ সালে আমরা যে পরিমাণ টাকা রিকভার করতে পেরেছি, ২০২৫-এর জুন-জুলাইয়ের দিকে আমরা তার চেয়ে বেশি করতে পেরেছি। এটা আমাদের একটি পজিটিভ দিক।

    প্রশ্ন : জনতা ব্যাংকের শীর্ষ-২০ খেলাপির কাছে কত টাকার ঋণ আটকে আছে? এটি আদায় হচ্ছে কেমন। বিশেষ করে বেক্সিকো, এস আলম, অ্যাননটেক্স ও ক্রিসেন্ট লেদারের ঋণ রিকভারির অবস্থা কী?

    মো. মজিবর রহমান: কঠিন প্রশ্ন! টপ-২০তে যে পরিমাণ আছে এটা নিঃসন্দেহে চোখ ধাঁধানো একটা পরিমাণ। এখানে রিকভারির ক্ষেত্রে আমাদের আলাদাভাবে একটা অ্যারেঞ্জমেন্ট আছে। মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ফলোআপ দিচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে দুটি মিটিং করেছি টপ-২০ নিয়ে।  যারা টপ-২০তে আছে তাদের নিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলভিত্তিক ভাগ করে, চট্টগ্রামের যারা আছে তাদের বিষয়ে চট্টগ্রামে আমরা দুটি মিটিং করেছি। ঢাকায় আমরা দুটি মিটিং করেছি; এখানেও মোটামুটি ভালো আশ্বাস পেয়েছি।

    প্রশ্ন : বেক্সিকো, এস আলম গ্রুপের ক্ষেত্রে কী অবস্থা?

    মো. মজিবর রহমান: অলরেডি অ্যাননটেক্সের যে জমিটা আছে, সেখানে অ্যাফোর্ডেবল হাউজিং নামক একটি প্রোজেক্ট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। সেখানে তাদের যে সম্পত্তি আছে, সেগুলো বিক্রির চেষ্টা চলছে। ছোট প্লট তৈরি বা হাউজিং করে এটা বিক্রি করা যায় কি না বাংলাদেশ ব্যাংক অলরেডি একটি টিম করেছে। সেই টিমে আমাদের প্রতিনিধি আছে। যদি জামানতটা বিক্রি করতে পারি, সেখান থেকে ভালো একটা রিকভারি আসবে। আপনি জানেন, বেক্সিকোর প্রতিষ্ঠান বর্তমানে বন্ধ আছে। সেখানে যদি প্রোডাকশন না হয় তাহলে সেখান থেকে রিটার্ন পাওয়া আসলেই কঠিন কাজ।

    প্রশ্ন: যদি সালমান এফ রহমান মুক্তি না পান, বিকল্প ব্যবস্থা কী?

    মো. মজিবর রহমান: আমাদের আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে একটি কনসোর্টিয়াম করে দিয়েছে। যে ১৬টি ব্যাংক বেক্সিকোর কাছে টাকা পায় সেই ব্যাংকগুলোর সমন্বয়ে একটি কমিটি করে দিয়েছে। সেখানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রতিনিধি আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি আছে। আমরা অলরেডি ২-৩টি মিটিং করেছি। সামনে আরও সম্ভাব্য কী উপায় বের করা যায় সেভাবে কাজ করছি। এস আলমের যেসব ঋণ তার বিপরীতে আমাদের কাছে যে মর্টগেজগুলো ছিল সে মর্টগেজজাত সম্পত্তি বিক্রির জন্য আমরা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়েছি। তবে আমরা সে ধরনের ডিলার পাইনি। পরবর্তী সময়ে আমরা অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করেছি। মামলাগুলো বিচারাধীন আছে, দেখা যাক কী হয়। ক্রিসেন্ট লেদারের ক্ষেত্রে একই অবস্থা।

    প্রশ্ন: জনতা ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি পরিস্থিতি কি?  এ ক্ষেত্রে কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন?

    মো. মজিবর রহমান: আপনি দেখেন সোনালী ব্যাংক ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত অন্য যে ব্যাংকগুলো আছে প্রত্যেকটি ব্যাংকেরই মূলধন ঘাটতি আছে। সেই মূলধন ঘাটতির উৎস তো একটাই। প্রফিট থেকে মূলধন ঘাটতি রিকভার করতে পারি। অথবা সরকার যেহেতু সরকারি প্রতিষ্ঠান ক্যাপিটালাইজেশন করে, সে ক্ষেত্রে আমরা সবার কাছে লিখিত জানিয়েছি। এখন পর্যন্ত তারা আমাদের কিছু জানায়নি।

    প্রশ্ন : নতুন ঋণ বিতরণে কী কী সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন?

    মো. মজিবর রহমান: নতুন ঋণ নিয়ে আমরা আমানত যে পরিমাণ বাড়িয়েছি এতে বরোয়িং কমেছে কিন্তু একেবারে ঢালাওভাবে ঋণ বিতরণ করার মতো অবস্থায় আমরা এখন আসিনি। যে পরিমাণ ফান্ড দরকার তা আমাদের হাতে নেই। বড় অঙ্কের ঋণের দিকে আমরা আর যাচ্ছি না। আমরা মূলত দেশব্যাপী শাখাগুলোর মাধ্যমে সিএসএমই ও এসএমই ঋণ বিতরণের মাধ্যমে আমাদের ভিত্তিটাকে মজবুত করতে চাই। প্রত্যেকটা শাখাকে টার্গেট দিয়েছি, ব্যক্তিকে টার্গেট দিয়েছি এবং মাঠপর্যায়ে অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় জনতা ব্যাংকে এসএমই ঋণের বিতরণ বাড়ছে।

    প্রশ্ন: আপনার দৃষ্টিতে জনতা ব্যাংকের শক্তি ও চ্যালেঞ্জ কী?

    মো. মজিবর রহমান: আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে খেলাপি ঋণ। কারণ এটার হার অনেক বেশি। তবে মাঠপর্যায়ে খুব চেষ্টা চলছে। বড় ঋণ আদায়ের হার তুলনামূলক কম। মাঝারি এবং ছোট ঋণ আদায়ে আমরা জোর কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। ১০০ দিনের কর্মসূচি চলছে। সেখানে যেসব কর্মকর্তা ঋণ আদায়ে ভালো করবেন তাদের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা রেখেছি। পাশাপাশি আমাদের খেলাপি ঋণের একটা বড় অংশের ক্ষেত্রে আমরা মামলা দিই। এ মামলার জটিলতার মধ্য থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে অনেক সময় লাগে। আরেকটা বিষয়, সবচেয়ে বড় ক্যান্সারের মতো কাজ করে সেটা হচ্ছে ‘রিট’। এখনকার রিটগুলো আপনি জানেন যে সিরিয়াল পাওয়া, ওঠা এবং ব্র্যাকেট হওয়াÑএটা বেশ সময়সাপেক্ষ। এটার জন্য আমরা একটু বাধাগ্রস্ত হচ্ছি। এগুলো সব চ্যালেঞ্জ।

    আর সুবিধার কথা যদি বলি, অন্য সরকারি ৩টা ব্যাংকে জনবলের ঘাটতি আছে, সেদিক থেকে জনতা ব্যাংক খুব ভালো অবস্থানে আছে। এখানে কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক বেশি আছে। ইতোমধ্যে মাঠে ডিপোজিট কালেকশন, রিকভারি এসব ক্ষেত্রে তাদের কাজে লাগাচ্ছি। যার কারণে এ বছর ১৬ কোটি টাকার নতুন আমানত এসেছে। আমাদের বাইরে থেকে যে পরিমাণে রেমিট্যান্স আসে সেক্ষেত্রে  আমাদের ইউএইতে ৪টা ব্রাঞ্চ আছে। আমাদের ইতালিতে জনতা এক্সচেঞ্জের ২টি শাখা আছে। সেই ২টি শাখা থেকে আরও কীভাবে সম্প্রসারণ করা যায় সে জন্য আমরা প্রায় ১০০টি এজেন্ট পয়েন্টের পারমিশন পেয়েছি। রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের যেসব ব্যাংক আছে তার মধ্যে জনতা ব্যাংক সবচেয়ে এগিয়ে আছে। এ ধারাবাহিকতা রাখা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। আরেকটি ভালো দিক হলো, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিজে দেখাশোনা করেন। তিনি যে নির্দেশনা দিচ্ছেন আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। আর সবচাইতে বড় শক্তি হচ্ছে জনতার আস্থা। জনতা ব্যাংক জনতার ব্যাংক। সাধারণ মানুষের ব্যাংক। এই জনতার আস্থাই এই ব্যাংকটাকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

    প্রশ্ন: আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু বলুন! কেন ব্যাংকিং পেশায় এলেন।

    মো. মজিবর রহমান: আমি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞানে অনার্স-মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। পরবর্তী সময়ে এমবিএ করেছি। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ১৯৯৫ সালে মুন্সীগঞ্জ জিলা স্কুলে শিক্ষকতার মধ্য দিয়ে। পরবর্তী সময়ে ফিশারিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে সময়ে ব্যাংকার্স রিক্রুটমেন্টের ১৯৯৮-এ প্রথমে অফিসার হই, সেটা রূপালী ব্যাংকে ছিল। পরবর্তী সময়ে সিনিয়র অফিসার হিসেবে আমার নিয়োগপত্র এলো। এর আগে আমি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সোনালী ব্যাংকের ডিএমডি ছিলাম। সূত্র: শেয়ার বিজ

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    অর্থনীতি

    দীর্ঘমেয়াদী ঋণ খেলাপির ফাঁদে ব্যাংকিং ব্যবস্থা

    September 28, 2025
    অর্থনীতি

    ভাই–বোনের টাকায় করমুক্তি, শ্বশুরবাড়ির টাকায় কর বাধ্যতামূলক

    September 28, 2025
    বাংলাদেশ

    আবাসন বিপ্লবের সফল পথপ্রদর্শক আহমেদ আকবর

    September 28, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025

    টেকসই বিনিয়োগে শীর্ষে থাকতে চায় পূবালী ব্যাংক

    অর্থনীতি August 15, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.