Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Sun, Dec 21, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » নির্বাচন শেষ হলে শিল্প-বিনিয়োগে গতি আসবে
    অর্থনীতি

    নির্বাচন শেষ হলে শিল্প-বিনিয়োগে গতি আসবে

    মনিরুজ্জামানNovember 14, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও অর্থনীতিবিদরা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। তাদের মতে, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়ানো এবং বিদেশি বিনিয়োগ আহরণের বিকল্প নেই।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি নির্বাচিত সরকার একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ঘোষণা করে, তা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার বার্তা পাঠাবে। এতে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আস্থা পাবেন। বিশেষ করে পাঁচ বছরের কর্মপরিকল্পনা শিল্প-বিনিয়োগ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।

    সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা থাকলে বিনিয়োগকারীরা জানতে পারবেন, সরকার কোন খাতে গুরুত্ব দিচ্ছে এবং আগামী পাঁচ বছরে নীতিতে কী ধরনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। এজন্য সংশ্লিষ্টরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্দিষ্টভাবে আয়োজন নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন। তাদের মতে, নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নিলে স্থানীয় ও বিদেশি উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। তবে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ সুশাসন নিশ্চিত করা, যাতে একজন বিনিয়োগকারী কাঙ্ক্ষিত সেবা পেতে কোনো ধরনের হয়রানির সম্মুখীন না হন।

    সম্প্রতি বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন সিপিডির ফেলো ও অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, আসন্ন এফবিসিসিআই নির্বাচনের প্রগতিশীল ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি প্রার্থী শওকত আজিজ রাসেল ও সহ-সভাপতি প্রার্থী ও ল্যাবএইড গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিফ শামীম। তাদের বক্তব্য, রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যবসায়িক আস্থা কমিয়ে দেয়। উৎপাদন ব্যাহত হয়, আন্তর্জাতিক বাজারেও দেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে সব মহলের উচিত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করে সহনশীল ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা।

    নির্বাচনের পর বিনিয়োগের খরা কাটবে:

    ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার সব করতে পারবে না। সংস্কারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা তার সহযোগী ও আমলাতন্ত্র এগিয়ে নিতে পারেনি। ফলে অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন, টাস্কফোর্স গঠনসহ বিভিন্ন সংস্কারের উদ্যোগ আশানুরূপ গতি পায়নি। আগামী নির্বাচনী ইশতেহারে এসব প্রতিশ্রুতি রাখা দরকার, যাতে নতুন সরকার ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। নতুন বাংলাদেশ গড়তে ও মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করতে সংস্কার অপরিহার্য।’

    তিনি আরও বলেন, ‘অতীতে দেশে কেবল দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে। স্কুল-কলেজের ইমারত হয়েছে, কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর মান বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়নি। দেশে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন প্রকল্পে সহায়তা করেছে। আমরা চাই রাজনীতিবিদরা জনগণের কাছে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করবেন। এই জন্য ইশতেহার ও নির্বাচন দুটোই গুরুত্বপূর্ণ।’ ড. দেবপ্রিয় আরো যোগ করেন, ‘সংস্কার একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। বর্তমান সরকার কিছু করতে পেরেছে, কিছু করতে পারেনি। দেশ ও জাতি থাকবে। আমরা চাই সংস্কার অব্যাহত থাকুক। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক নেতাদের ইশতেহার দিতে হবে। নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ও উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে এই ইশতেহার নিয়ে আলোচনা করা দরকার।’

    অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের যে প্রত্যাশা নিয়ে এসেছে, তার ফলাফল দেখা যাচ্ছে না। ব্যবসায়িক পরিবেশ কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে নেই। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসার পরিবেশ উন্নতি পাবে না, অর্থনীতিতেও গতি ফিরবে না। এলডিসি থেকে উত্তরণ ও শ্রম আইন সংশোধন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য সরকার যথেষ্ট উদ্যোগী, কিন্তু যেসব দেশ বিমানবন্দর আগুনে পুড়ে, সেখানে বিনিয়োগ কীভাবে হবে? দেশের বিদেশি বিনিয়োগের পরিবেশ নেই।

    প্রগতিশীল ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি প্রার্থী শওকত আজিজ রাসেল অগ্রাধিকারভিত্তিতে শিল্পে গ্যাস সংযোগ এবং রপ্তানিতে ৫০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ প্রণোদনা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যদি সময়মতো নীতি সহায়তা না দেওয়া হয়, ভবিষ্যতের সুযোগ হারিয়ে যাবে। ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ হলে কে অতিরিক্ত গ্যাস ব্যবহার করবে? ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করতে দিন। তারা রাজস্ব ও কর্মসংস্থান বাড়াবে। ব্যবসায়ীদের জীবন কঠিন করবেন না।’

    ব্যাংকিং খাতের অবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা ব্যাংক লুট করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। অথচ মূলধন সহায়তার মাধ্যমে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। এতে লুটেরারা উৎসাহ পায়। যেসব ব্যাংকের ৯০ শতাংশের বেশি ঋণ খেলাপি, তা একীভূত করার কোনো অর্থ নেই। দেশকে ঠিক করতে হলে নীতি সংস্কার প্রয়োজন। টাকা পাচার ও লুটের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংকের গ্রাহকের টাকা ফেরত দিয়ে ব্যাংক বন্ধ করা উচিত। মালিকানা কখনো নষ্ট হবে না, তারা আবার ফিরে আসবে।’

    রাসেল আরও বলেন, ‘আমরা বহুবার সরকারের সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টাদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সমস্যা ও সঙ্কট সমাধানের বিষয়ে আলোচনা করতে চেয়েছি। কিন্তু সময় পাইনি। বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে একটি মিটিং পাননি। আগের সরকারের সময়ে যেসব খেলাধুলা হয়েছে, তা এখন আবার শুরু হয়েছে। আমাদের প্রস্তাবগুলো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি, ড্রয়ারে রাখা হয়েছে।’

    প্রগতিশীল ব্যবসায়ী পরিষদের সহ-সভাপতি প্রার্থী সাকিফ শামীম বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে ভয় পায়। সরকারের দায়িত্ব হলো একটি বিশ্বাসযোগ্য, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলা, যাতে ব্যবসায়ীরা নিরাপদ পরিবেশে কাজ করতে পারেন।’

    তিনি জানান, বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ সম্ভাবনাময় একটি বাজার হলেও বড় আকারের বিনিয়োগ আসে না অভ্যন্তরীণ কারণে। আর্থিক খাতে শৃঙ্খলার অভাব, রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিনিয়োগ নীতির ধারাবাহিকতার অভাব, সংস্থাগুলোর সক্ষমতার অভাব ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে বিনিয়োগ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। যেমন, হাসপাতাল করতে ২৭-২৮টি লাইসেন্স লাগে, যা সংগ্রহ করতে ২-৩ বছর সময় লাগে। ওয়ানস্টপ সার্ভিস ব্যবস্থা থাকলেও কার্যকর হয়নি।

    সাকিফ শামীম বলেন, ‘তিন-চার বছর পরে হলেও এলডিসি থেকে উত্তরণ নিশ্চিত করতে হবে। নতুন পণ্য ও নতুন বাজারে প্রবেশ করতে হবে। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও কার্যকারিতা দেখা যায়নি। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে নতুন সরকার গঠন হবে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি।’

    বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে যেসব সমস্যা রয়েছে তা দ্রুত সমাধান করতে হবে। এফডিআই  আকর্ষণে প্রথমে দরকার দেশের ব্র্যান্ডিং। বিনিয়োগবান্ধব সংস্কৃতির পাশাপাশি ব্যবসার জন্য আগে থেকে অনুধাবনযোগ্য, স্থিতিশীল ও দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলা অপরিহার্য।

    ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার বিনিয়োগ বাড়াতে জোর দিয়েছে। দায়িত্বে থাকা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ঢেলে সাজানো হয়েছে, অভিজ্ঞ দক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। দেশি-বিদেশি অনেক নামিদামি বিনিয়োগকারীর উপস্থিতিতে বিনিয়োগ সামিটও করা হয়েছে। তবু দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়েনি। কারণ, ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ অপরিহার্য। কোনো বিনিয়োগকারী আগে নিরাপদ ও পূর্বানুমেয় পরিবেশ খোঁজেন। রাজনৈতিক অস্থিরতায় ব্যবসায়িক আস্থা কমে যায়, উৎপাদন ব্যাহত হয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করে সহনশীল ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা আবশ্যক।’

    ড. দেবপ্রিয় আরও বলেন, ‘শিল্প-বিনিয়োগে অনেক বাধা এখনো দূর হয়নি। এর মধ্যেও অনেক বিনিয়োগকারী বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিয়েছেন, অনেকে বিনিয়োগ নিবন্ধনও করেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতায় কারখানা খোলা রাখা যায় না। উৎপাদন ব্যাহত হলেও শ্রমিক-কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দিতে হয়। ফলে বিনিয়োগকারী বিপাকে পড়েন। নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নিলে পাঁচ বছরব্যাপী কর্মপরিকল্পনা করে বিনিয়োগ আহ্বান জানালে শিল্প-বিনিয়োগ বাড়বে। এতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে, অর্থনীতিতে গতি আসবে, রাজস্ব বেড়ে যাবে, পণ্যের সরবরাহ বাড়বে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসবে।’

    প্রগতিশীল ব্যবসায়ী পরিষদের সহ-সভাপতি প্রার্থী সাকিফ শামীম বলেন, ‘বিনিয়োগ ও অর্থনীতিকে গতিশীল করতে দীর্ঘমেয়াদি, স্থিতিশীল এবং ব্যবসাবান্ধব নীতি প্রণয়ন জরুরি। জটিল প্রশাসনিক প্রক্রিয়া, ব্যাংক খাতের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা বিনিয়োগের পথে বড় বাধা তৈরি করছে। উচ্চ হারের ব্যাংক সুদ কমানো দরকার। রাজনৈতিক অস্থিরতা, গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটসহ নানা কারণে দেশে এফডিআই দীর্ঘদিন ধরে মন্দাভাব ছিল। গত বছরের শেষ ছয় মাসে এফডিআই ৭১ শতাংশ কমে যায়। তবে চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) এফডিআই বাড়তে শুরু করেছে।’

    বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে দেশে মোট ১৫৮ কোটি ডলারের এফডিআই এসেছে। এর মধ্যে ৭১ কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ফেরত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এই সময়ে দেশি-বিদেশি অনেক বিনিয়োগকারী নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হয়েছেন। অনেকে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন কিন্তু দেশে রাজনৈতিক স্থিরতা না থাকায় বিনিয়োগ করেও তা আবার প্রত্যাহার করেছেন। সাধারণ ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের জন্য কোনো বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়নি। পুঁজি ব্যয় করার আগে বিনিয়োগকারী অবশ্যই যাচাই করবেন, তার লগ্নি থেকে কতটা ফেরত আসবে। একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় থাকলে রাজনীতি, অর্থনীতি, আইনশৃঙ্খলা ও অন্যান্য খাতে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচিত সরকার জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য। বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে না পারলে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। তাই নির্বাচিত সরকার বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বজায় রাখতে অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে বেশি মনোযোগী হয়। দেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে না এলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহী হন না। নিরাপদ পরিবেশ ছাড়া কেউ বিনিয়োগের ঝুঁকি নিতে চায় না। তাই বিনিয়োগ বাড়াতে হলে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ অপরিহার্য। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধি ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। অনেকে আশা করছেন, নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। তখন উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে মনোযোগী হবেন।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    অর্থনীতি

    বাণিজ্য অর্থায়ন ও অর্থ পাচারে ব্যাংকের নতুন ঝুঁকি

    December 20, 2025
    অর্থনীতি

    পুঁজিবাজারের অচলাবস্থা ব্যাংক খাতের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে

    December 20, 2025
    মতামত

    প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সামাজিক সুরক্ষা জরুরি

    December 20, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.