Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Tue, Dec 23, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাত ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থানে
    অর্থনীতি

    দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাত ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থানে

    মনিরুজ্জামানDecember 23, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের ভারসাম্যহীনতা এখন একটি স্থিতিশীল অবস্থানে এসেছে। এই তথ্য উঠে আসে সরকারের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে।

    গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও বাজেট ব্যয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। উপস্থিত ছিলেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

    বৈঠকে জানানো হয়, অতীতের আর্থিক অব্যবস্থাপনার ফলে দেশের ইমেজে যে ক্ষতি হয়েছিল, তা ধীরে ধীরে কমানো সম্ভব হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে ঋণপত্র খোলার হার বৃদ্ধি এবং ট্রেড ফিন্যান্সিং সহজ হওয়াকে তুলে ধরা হয়। আলোচনা হয়েছে মূল্যস্ফীতি, মজুরি প্রবৃদ্ধি, আর্থিক ও বৈদেশিক খাত, চলতি হিসাব, প্রবাস আয়, আমদানি ও ঋণপত্র-সংক্রান্ত অগ্রগতির ওপর।

    গত ১২ মাসে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি ২০২৩ সালের জুনের পর নভেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো ৯ শতাংশের নিচে নেমেছে। পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট হিসেবে ২০২৩ সালের মার্চে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৩৩ শতাংশ। এরপর জুনে এটি ৯ শতাংশের নিচে নেমে আসে এবং নভেম্বর মাসে আরও কমে ৮.২৯ শতাংশে দাঁড়ায়। আশা করা হচ্ছে, সরকারের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও কৃচ্ছ্রসাধনের ফলে আগামী জুনে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামবে।

    বিগত কয়েক বছরে মূল্যস্ফীতি ও মজুরি প্রবৃদ্ধির মধ্যে ফারাক ছিল অনেক। ফলে মানুষের প্রকৃত আয় কমে আসছিল। তবে চলতি অর্থবছরের সাম্প্রতিক সময়ে এ ফারাক অনেক কমে এসেছে। নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ও মজুরি প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ৮.২৯ ও ৮.০৪ শতাংশে পৌঁছেছে। এটি ২০২২-২৩ অর্থবছরের গড়ে ৯.০২ ও ৭.০৪ শতাংশের তুলনায় ভালো অবস্থা। ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে কমে যাওয়া প্রকৃত আয় ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার হবে।

    কৃষি খাতে যথাযথ প্রণোদনা ও ব্যবস্থাপনার ফলে বোরো মৌসুমে ভালো ফলন হয়েছে। প্রাকৃতিক কোনো বিপর্যয় না ঘটায় আমন ধানেরও ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। চলতি অর্থবছরে সরকারের খাদ্যশস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমন ধানের উৎপাদন ১৬০.৯৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছেছে। অবশিষ্ট ফসল কেটে নেওয়ার পর লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। আউশ ধানের উৎপাদন সামান্য কমলেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় ৭.২০ শতাংশ বেড়েছে।

    আর্থিক ও বৈদেশিক খাতের অগ্রগতি সম্পর্কেও সভায় তথ্য দেওয়া হয়। ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্রস বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.৫৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা গত বছরের আগস্টে ছিল প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার। মুদ্রা বিনিময় হার স্থিতিশীল হওয়া, প্রবাস আয়ের বৃদ্ধি এবং সুদের হারের উত্থানের কারণে রিজার্ভ আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

    ২০১৬-১৭ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত চলতি হিসাব ধারাবাহিকভাবে ঋণাত্মক ছিল। ২০২১-২২, ২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪ সালে এ পরিমাণ যথাক্রমে মাইনাস ১৮.৭, ১১.৬ ও ৬.৬ বিলিয়ন ডলার ছিল। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সুব্যবস্থাপনা ও অর্থ পাচার রোধের ফলে এটি কমে মাইনাস ১৩৯ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ে চলতি হিসাব ঘাটতি ছিল মাইনাস ৭৪৯ মিলিয়ন ডলার।

    চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে পাঁচ লাখ কর্মীর বৈদেশিক নিয়োগ হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ে তিন লাখ ৯৭ হাজারের তুলনায় অনেক বেশি। একই সময়ে প্রবাস আয় ১৩.০৪ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৭.১৪ শতাংশ বেড়েছে।

    অর্থনৈতিক উন্নয়ন আরও উৎপাদনশীল করতে আমদানিতে বিধিনিষেধ সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে আমদানি প্রবৃদ্ধি মাইনাস ১.২ শতাংশ ছিল। বর্তমানে তা বেড়ে ৬.১ শতাংশে পৌঁছেছে।

    মূলধনি যন্ত্রপাতির ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে গত অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল মাইনাস ৩২.৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে একই সময়ে এটি বেড়ে ২৭.৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। শিল্পজাত কাঁচামাল আমদানির ঋণপত্র খোলার ক্ষেত্রে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়ে প্রবৃদ্ধি ১০.১ শতাংশ ছিল। চলতি অর্থবছরে তা বেড়ে ৪০.৯৮ শতাংশে পৌঁছেছে।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    অর্থনীতি

    একনেকে ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি টাকার ২২ প্রকল্প অনুমোদন

    December 23, 2025
    অর্থনীতি

    ৫৪ বছরের ইতিহাসে বিএসসির রেকর্ড মুনাফা ৩০৬ কোটি টাকা

    December 23, 2025
    অর্থনীতি

    থ্রি-হুইলারের রুট পারমিট নীতি অর্থনৈতিক প্রবাহ বাড়াবে: সিপিডি

    December 23, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.