ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় কমিউনিটিকে হিজবুল্লাহর কাছে থেকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে সীমান্তে দরকারী ব্যবস্থা নিতে হবে বলে একমত হয়েছেন এই দুই মন্ত্রী।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন ৩০ সেপ্টেম্বর উভয়ে কথা বলেছিলো। দু’মন্ত্রী তখন ইরানকে শক্ত ভাষায় একথা জানিয়ে দেয়। ১ অক্টোবর বিবিসির লাইভ প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছিল।
আলাপকালে তারা হুশিয়ারি করেছে, ইরান কোন কারনে যদি সরাসরি ইসরায়েলে মিলিটারি হামলা করার চেষ্টা করে তবে ইরানকে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে।
সম্প্রতি লেবানন জুড়ে ভয়ংকর হামলা চলাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। শুক্রবার লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে ব্যাপক হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। হাসান নাসরুল্লাহ ছিলেন ইরান সমর্থিত একজন নেতা।
তার মৃত্যুর পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে পুরোদমে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। ইরান সরাসরি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে যাবে কিনা?- তা নিয়ে জোড়ালো আলোচনা চলছে।
তবে এরইমধ্যে দেশটিকে কড়া বার্তা দিলো যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। জানা যায়, বিশ্বের এমন পরিস্থিতি কূটনীতিকরা ইচ্ছে করলে কিছুটা শান্ত হতে পারত। কিন্তু কিছু দেশ আগুনে ঘি ডালার মত অবস্থা তৈরি করে রেখেছে।