প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবারও মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এর মাধ্যমে টানা ছয় কার্যদিবস বাজারটিতে মূল্যসূচক কমল। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস টানা দরপতনের ধারা থেকে বের হতে পারছে না। অব্যাহত এই দরপতনের মধ্যে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবারও মূল্যসূচক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। এর মাধ্যমে টানা ছয় কার্যদিবস বাজারটিতে মূল্যসূচক কমল। আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস টানা দরপতনের ধারা থেকে বের হতে পারছে না। অব্যাহত এই দরপতনের মধ্যে প্রতিনিয়ত পুঁজি হারাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
মূল্যসূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। এর আগে সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবস উভয় ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। তবে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবস দুই বাজারেই দরপতন হয়। চলতি সপ্তাহের প্রথম তিনি কার্যদিবসেও পতনের মধ্যে ছিল পুঁজিবাজার।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১২৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৬টির এবং ৬৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১১২ পয়েন্টে নেমেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৬৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১৪ কোটি ১৬ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৩২৮ কোটি ৩১ টাকা। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৪৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৭টির এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিল। লেনদেন হয়েছে চার কোটি এক লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১০ কোটি ২৮ লাখ টাকা।
ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের সার্বিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে দেখতে পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন বিএসইসিতে দাখিল করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ব্রোকারেজ হাউসগুলো হলো সিনহা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং, এসআইবিএল সিকিউরিটিজ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ এবং গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজ।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ ও গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মুসতারি জাহান, সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান এবং সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল বাতেন।
টানা পাঁচ কার্যদিবস পতনের পর গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। তবে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা গড়ানোর আগেই দাম কমার তালিকা বড় হয়। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষ হওয়ার পর আবার দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়। এতে আর এক দফা সূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়।
কিন্তু এ দফায়ও সূচক বেশি সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকেনি। বরং বেলা সাড়ে ১১টার পর দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত চলে এই ধারা। ফলে দাম বাড়ার তালিকা বড় হওয়ার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক কমেই দিনের লেনদেন শেষ হয়।
মূল্যসূচকের পতনের পাশাপাশি ডিএসইতে দাম কমার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান। এর আগে সপ্তাহের প্রথম তিন কার্যদিবস উভয় ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। তবে সপ্তাহের শেষ দুই কার্যদিবস দুই বাজারেই দরপতন হয়। চলতি সপ্তাহের প্রথম তিনি কার্যদিবসেও পতনের মধ্যে ছিল পুঁজিবাজার।
দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইতে দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে ১২৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৬টির এবং ৬৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এতে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৩ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ১১২ পয়েন্টে নেমেছে। অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক আগের দিনের তুলনায় ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর বাছাই করা ভালো ৩০টি কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৬৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মূল্যসূচক কমার পাশাপাশি ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণও কমেছে। দিনভর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১৪ কোটি ১৬ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৩২৮ কোটি ৩১ টাকা। সে হিসাবে আগের কার্যদিবসের তুলনায় লেনদেন কমেছে ১৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক সিএএসপিআই কমেছে ৪৩ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৯টির দাম বেড়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৯৭টির এবং ২৫টির দাম অপরিবর্তিত ছিল। লেনদেন হয়েছে চার কোটি এক লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ১০ কোটি ২৮ লাখ টাকা।
ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের সার্বিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নিয়েছে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে দেখতে পৃথক দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন বিএসইসিতে দাখিল করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ব্রোকারেজ হাউসগুলো হলো সিনহা সিকিউরিটিজ লিমিটেড, আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং, এসআইবিএল সিকিউরিটিজ, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ এবং গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজ।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ, আইএফআইসি সিকিউরিটিজ ও গ্রিন ডেল্টা সিকিউরিটিজের গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক মুসতারি জাহান, সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান এবং সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল বাতেন।
টানা পাঁচ কার্যদিবস পতনের পর গতকাল ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেনের শুরুতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মেলে। তবে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা গড়ানোর আগেই দাম কমার তালিকা বড় হয়। ফলে সূচকও ঋণাত্মক হয়ে পড়ে। অবশ্য প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষ হওয়ার পর আবার দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়। এতে আর এক দফা সূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়।
কিন্তু এ দফায়ও সূচক বেশি সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকেনি। বরং বেলা সাড়ে ১১টার পর দাম বাড়ার তালিকা থেকে একের পর এক প্রতিষ্ঠান দাম কমার তালিকায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত চলে এই ধারা। ফলে দাম বাড়ার তালিকা বড় হওয়ার পাশাপাশি সবকটি মূল্যসূচক কমেই দিনের লেনদেন শেষ হয়।

