Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Mon, Nov 17, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
    • ব্যাংক
    • পুঁজিবাজার
    • বিমা
    • কর্পোরেট
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • মতামত
    • অন্যান্য
      • খেলা
      • শিক্ষা
      • স্বাস্থ্য
      • প্রযুক্তি
      • ধর্ম
      • বিনোদন
      • সাহিত্য
      • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » মেট্রোরেল ঋণ চুক্তিতে শর্তাবলীর জট
    অর্থনীতি

    মেট্রোরেল ঋণ চুক্তিতে শর্তাবলীর জট

    এফ. আর. ইমরানNovember 17, 2025Updated:November 17, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    ঢাকা শহরের বিমানবন্দর-কমলাপুর ও নতুনবাজার-পূর্বাচলের মধ্যে নির্মিতব্য মেট্রোরেল (এমআরটি লাইন ১) প্রকল্পের অনুমোদিত নির্মাণ ব্যয় ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। তবে ঠিকাদারদের সর্বনিম্ন দর প্রস্তাব অনুযায়ী প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ৯৭ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।

    পাতাল ও উড়ালপথের সমন্বয়ে নির্মিতব্য এই মেট্রো লাইনটির জন্য ঠিকাদাররা যে বেশি দর প্রস্তাব দিয়েছেন, তার ফলে ডিএমটিসিএল ঋণদাতা জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) থেকে দ্বিতীয়বার দরপত্র আহ্বানের অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু জাইকা অনুমোদন দেয়নি। একই সঙ্গে জাইকার সঙ্গে হওয়া ঋণ চুক্তি অনুযায়ী, ডিএমটিসিএল ঠিকাদারদের সঙ্গে দর কমানোর কোনো আলোচনাও করতে পারবে না। ফলে প্রকল্পের ব্যয় কমানোর কার্যত কোনো পথ নেই।

    এ একই পরিস্থিতি হেমায়েতপুর-ভাটারা (এমআরটি লাইন ৫, উত্তর) প্রকল্পেও দেখা যাচ্ছে। এখানে অনুমোদিত ব্যয় ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। পুরো প্রকল্পের কাজ ১০টি পৃথক প্যাকেজে বিভক্ত। প্রধান কাঠামো নির্মাণের একটি প্যাকেজের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ৫ হাজার ৯০০ কোটি টাকা হলেও সর্বনিম্ন দর প্রস্তাব প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা। এখন পর্যন্ত এই প্রকল্পের তিনটি প্যাকেজের দরপত্র খোলা হয়েছে। ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তারা ধারণা করছেন, প্রকল্পের মোট ব্যয়ও দ্বিগুণ বা তার বেশি হতে পারে।

    যোগাযোগ ও অবকাঠামো বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাইকার সঙ্গে হওয়া দুর্বল ঋণ চুক্তিই উচ্চ ব্যয়ের মূল কারণ। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, “জাইকা সফট লোন হলেও শর্তগুলো কঠোর। চুক্তি অনুযায়ী দ্বিতীয়বার দরপত্র আহ্বান বা দর আলোচনার সুযোগ নেই। এই শর্তগুলো প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা এড়াতে বিশেষজ্ঞ ও পেশাদারভাবে ঋণ চুক্তি করা জরুরি।”

    ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ জানান, প্রাইস এস্কেলেশন এবং প্রাইস অ্যাডজাস্টমেন্টে ব্যয় ৩০–৩৫ শতাংশ বাড়তে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে ২৫০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়ে যেতে পারে। তিনি বলেন, স্মার্ট ফাইন্যান্স জোগাড় এবং স্থানীয় নির্মাণ উপকরণের ব্যবহার বাড়িয়ে ব্যয় কমানোর চেষ্টা করা হবে।

    সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, দ্বিতীয়বার দরপত্র আহ্বানের অনুমতি না মিললেও প্রকল্পের ব্যয় কমানোর চেষ্টা শেষ হয়নি। তিনি উল্লেখ করেছেন, ১০ নভেম্বর জাইকার প্রতিনিধি সঙ্গে সর্বশেষ সভা করে এ বিষয়ে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    বাংলাদেশ

    চট্টগ্রাম বন্দর ইজারা প্রসঙ্গে হেফাজতের কড়া অবস্থান

    November 17, 2025
    বাংলাদেশ

    বিচারকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ চেয়ে রিট

    November 17, 2025
    বাংলাদেশ

    ধানমন্ডি ৩২–এ শিক্ষার্থীদের বাধা দিল পুলিশ, ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া

    November 17, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সাউথইস্ট ব্যাংকে ২৫ কোটি টাকা আত্মসাত

    আইন আদালত October 7, 2025

    ক্রেতারা ভারত-চীন ছাড়ছে, বাংলাদেশ পাচ্ছে অর্ডার

    অর্থনীতি August 15, 2025

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement
    • About Us
    • Contact Us
    • Terms & Conditions
    • Comment Policy
    • Advertisement

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2025 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.