গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত এক সার্কুলারে বলা বলা হয়, অথরাইজড ডিলার এবং তাদের প্রতিনিধিরা আন্তর্জাতিক শর্তে ও স্থানীয় বিধান অনুযায়ী আমদানি সুবিধা দেয়। এই ক্ষেত্রে, লেটার অফ ক্রেডিট (এলসি) সরবরাহকারীদের জন্য একটি সুবিধাজনক সরঞ্জাম হিসেবে কাজ করে। আমদানির দায় নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে।
আমদানি দায় লেনদেনে ধীরগতি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করে এবং আমদানি খরচ বাড়ায়। ফলে আমদানি এলসি ইস্যু করার আগে অথরাইজড ডিলাররা সংশ্লিষ্ট আমদানিকারকের বিল পরিশোধের বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
এলসি ইস্যু করার আগেই আমদানিকারকদের পক্ষ থেকে আমদানি পেমেন্ট কভার করার জন্য পর্যাপ্ত নগদ প্রবাহ এবং সম্ভাব্য তহবিল ব্যবস্থা, অফশোর ব্যাংকিং অপারেশনের মাধ্যমে ক্রেতার ক্রেডিট বা নিজস্ব ফান্ডের মাধ্যমে ফরেন এক্সচেঞ্জ ট্রান্সজেকশানের চ্যাপ্টার ১৬-এর অনুচ্ছেদ ৫ (বি) নির্দেশিকা পরিপালন করতে হবে। ওভারডিউ পেমেন্ট আর গ্রহণযোগ্য হবে না। সময়মতো আমদানি বিল নিষ্পত্তিতে ব্যর্থ হলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে