Close Menu
Citizens VoiceCitizens Voice
    Facebook X (Twitter) Instagram YouTube LinkedIn WhatsApp Telegram
    Citizens VoiceCitizens Voice Tue, Jul 8, 2025
    • প্রথমপাতা
    • অর্থনীতি
    • বাংলাদেশ
    • আন্তর্জাতিক
    • আইন
    • অপরাধ
    • খেলা
    • প্রযুক্তি
    • বিনোদন
    • মতামত
    • সাহিত্য
    • ভিডিও
    Citizens VoiceCitizens Voice
    Home » ঐক্যমত কমিশনে সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি যে ছাড় দিচ্ছে অন্যরা কি দিবে
    মতামত

    ঐক্যমত কমিশনে সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি যে ছাড় দিচ্ছে অন্যরা কি দিবে

    হাসিব উজ জামানJune 29, 2025
    Facebook Twitter Email Telegram WhatsApp Copy Link
    ঐক্যমত কমিশনে সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি যে ছাড় দিচ্ছে অন্যরা কি দিবে
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Telegram WhatsApp Email Copy Link

    সংস্কারবিষয়ক ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি সংস্কার বিষয়ে বেশ কিছুটা ছাড় দিয়েছে। কিন্তু অন্যরা কি ছাড় দেবে? অবস্থাদৃষ্টে তা মনে হচ্ছে না। বরং বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার করা হচ্ছে যে বিএনপি সংস্কার চায় না।

    সংস্কারবিষয়ক ঐকমত্য কমিশনের বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি শর্ত সাপেক্ষে ছাড় দিতে রাজি হয়েছে। বৈঠক শেষে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের প্রস্তাব বাতিল করা হলে দুই মেয়াদের বেশি একজনের প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার বিষয়টিও তারা মেনে নেবে।
    বিভিন্ন কমিশনের প্রস্তাব করা ৮৯ শতাংশ সংস্কারের সঙ্গে বিএনপি একমত পোষণ করেছে। কেবল সংবিধান সংস্কারের জন্য কয়েকটি প্রস্তাবে বিএনপি দ্বিমত পোষণ করেছে।

    প্রথমেই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করা যাক। বিএনপি ৩১ দফা ঘোষণার মাধ্যমে আগেই প্রস্তাব করেছিল টানা দুই মেয়াদের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। কিন্তু কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দুইবার বা ১০ বছরের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এমন না যে কমিশন প্রধানমন্ত্রী পদে মেয়াদের বিষয়ে প্রথম বলল। বিএনপি আগেভাগেই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সম্পর্কে একটি প্রস্তাব দিয়ে রেখেছিল।

    শুধু তা-ই না, সংবিধানের ৭০ নম্বর অনুচ্ছেদও সংশোধনের জন্য বিএনপির প্রস্তাব ছিল। বিএনপি একটি উচ্চকক্ষ গঠনের পরিকল্পনা আগেভাগেই করে রেখেছিল। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ, আইনসভা, বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার জন্যও ৩১ দফায় বলা হয়েছে। নির্বাচনী আইন সংশোধন ও নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে বিএনপির সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আছে।
    বরং কমিশনগুলো এমন কিছু প্রস্তাব করেছে, যাতে এখন সংস্কারপ্রক্রিয়া নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে।

    প্রশ্ন হচ্ছে, সরকার বা কমিশন কি আদৌ কোনো সংস্কার চায় বা তাদের কিছু কিছু অবাস্তব সংস্কার প্রস্তাব ভবিষ্যতের সরকারকে দুর্বল করার জন্য কি না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বিএনপি ঠেকাও পরিকল্পনার অংশ।

    বিএনপির প্রস্তাবনাগুলোর ওপর ভর করে এমন সব প্রস্তাব করা হয়েছে, যা বিএনপি কেন যেকোনো কার্যকর রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য মানা কঠিন হবে। যাদের পর্যাপ্ত জনসমর্থন বা সাংগঠনিক কাঠামো নেই তাদের ক্ষমতার অংশীদার করতে এই ধরনের পরিকল্পনা সংস্কারের প্রস্তাবে যুক্ত করা হতে পারে।

    এই মুহূর্তে দেশের সবচেয়ে বড় ও কার্যকর দল বিএনপি। নির্বাচন হলে তাদেরই ক্ষমতার আসার সুযোগ আছে। শুধু এবারের নির্বাচনই না। আগামী কয়েকটি নির্বাচনে বিএনপির ভালো করার সুযোগ আছে। কারণ দেশে আওয়ামী লীগ নাই। এই দলটি সম্ভবত আর রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না। দলটির আদি সংগঠন মুসলিম লীগের মতোই পরিণতি হতে পারে। মানে বিলুপ্ত হতে পারে।

    জামায়াতে ইসলামীর পক্ষেও মূলধারায় আসা সম্ভব না তাদের’ ৭১-এ স্বাধীনতাবিরোধী অবস্থানের কারণে। নানা জটিলতায় এনসিপি জর্জরিত। তারা নতুন কোনো রাজনীতিও জনসাধারণের সামনে আনতে পারেনি।
    এই অবস্থার পরিবর্তন না হলে আগামী কয়েক মেয়াদে নির্বাচনী রাজনীতিতে বিএনপির আধিপত্য থাকবে বলে ধরে নেওয়া যায়।

    এই অবস্থায় টানা কয়েক মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সম্ভবত তারেক রহমানকে আটকে দেওয়ার জন্যই দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী পদে না থাকার বিষয়টি সামনে এসেছে। বলা হচ্ছে, আর যেন কেউ নতুন করে শেখ হাসিনা না হতে পারে তার জন্য এই ধরনের প্রস্তাব করা হয়েছে।

    কিন্তু সংসদীয় পদ্ধতিতে শাসিত খুব বেশি দেশে এই ধরনের নিয়ম নেই। খোদ সংসদীয় গণতন্ত্রের সূতিকাগার ব্রিটেনেও এই নিয়ম নেই। তবে রাষ্ট্রপতিশাসিত অনেকে দেশে এই নিয়ম আছে। যেমন: যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান। আমাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান উদাহরণ হতে পারে না।

    ইরানে রাষ্ট্রপতি থাকলেও সেখানে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতাই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। রাষ্ট্রপতির কোনো কর্তৃত্ব নাই। আর যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের বাধ্যবাধকতার কারণে এখন বাধ্য হয়ে তাদের জো বাইডেন বা ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো প্রার্থীকে ভোট দিতে হয়।
    সর্বোপরি এই ধরনের বাধ্যবাধকতা নাগরিকের ফ্রিডম অব চয়েসকে রহিত করে।

    বলা হচ্ছে, নতুন নেতৃত্ব তৈরি করার জন্য এই পদ্ধতি কার্যকর। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এই পদ্ধতিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পরাও চলে আসতে পারে। তুরস্ক ও রাশিয়াতেও এই নিয়ম করা হয়েছিল; কিন্তু মানা হয়নি।

    এছাড়া সংস্কারের প্রস্তাবনায় ছিল সাংবিধানিক পদগুলোতে নিয়োগের জন্য একটি কাউন্সিল গঠন করা। যদিও কমিশন এই প্রস্তাব থেকে এখন অনেকটাই সরে এসেছে। বিএনপি পুরোপুরি এটা বাতিলের পক্ষে। অন্য অনেক দল এই কাউন্সিল গঠনের পক্ষে। এই কাউন্সিল বিভিন্ন সাংবিধানিক পদগুলোতে নিয়োগ দেবে। ভালো প্রস্তাব। কিন্তু একই সঙ্গে ভয়ংকর প্রস্তাব হচ্ছে, এই কাউন্সিলের মাধ্যমে প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর প্রধান নিয়োগ করার কথা বলা হয়েছিল। সামরিক বাহিনী প্রধানের মতো গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর পদে নিয়োগের প্রস্তাব করেছিল কমিশন। কিন্তু বাহিনী প্রধান কোনো সাংবিধানিক পদ না। আর বাহিনী প্রধান হয়ে থাকে জ্যেষ্ঠতা অনুসারে।

    পৃথিবীতে কোনো সময়ই কোনো দেশে আইন করে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের উত্থান ঠেকানো যায়নি। সব দেশের সংবিধানে, আইনে এসব নিষিদ্ধ বিষয়ই। তারপরও স্বৈরশাসকদের উত্থান ঘটে। এই ধরনের প্রবণতা ঠেকানো হয় জনসাধারণের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে। কিন্তু বিস্ময়করভাবে জনগণকে ক্ষমতায়িত করার পরিবর্তে তাদের ক্ষমতা রহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সংস্কার প্রস্তাব।

    রাজনৈতিক সরকারগুলো এটার লঙ্ঘন করে। তবে এই লঙ্ঘনের পেছনে নিজস্ব নীতি-কৌশল থাকে। এখন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে যদি সরকারি দলের নিয়ন্ত্রণ না থাকে রাষ্ট্র পরিচালনায় তারা নানাভাবে বাঁধার সম্মুখীন হবেন। গণতান্ত্রিক আচরণ এবং হাত পা বেঁধে ফেলার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারছেন না সংস্কারের সঙ্গে জড়িত বিশেষজ্ঞরা। আগে কিছু ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রী একভাবে ভোগ করতেন। এখন তার শরিকানা বাড়বে। সঙ্গে রাজনৈতিক জটিলতা বাড়বে। এর বেশি কিছু হবে না।

    এসব প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে জনসাধারণ ক্ষমতায়িত হবে না। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণও হবে না। কেন্দ্রে অবস্থান করা সরকারের সঙ্গে ক্ষমতার কিছু নতুন ভাগীদার বাড়বে। এমনকি ৫ শতাংশের কম ভোট পেলেও সে সরকারি দলের মতোই ক্ষমতা ভোগ করতে পারত সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠন করা হলে।

    পৃথিবীতে কোনো সময়ই কোনো দেশে আইন করে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের উত্থান ঠেকানো যায়নি। সব দেশের সংবিধানে, আইনে এসব নিষিদ্ধ বিষয়ই। তারপরও স্বৈরশাসকদের উত্থান ঘটে। এই ধরনের প্রবণতা ঠেকানো হয় জনসাধারণের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে। কিন্তু বিস্ময়করভাবে জনগণকে ক্ষমতায়িত করার পরিবর্তে তাদের ক্ষমতা রহিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সংস্কার প্রস্তাবে।

    স্থানীয় সরকারের চেয়ারম্যান নির্বাচন সরাসরি হবে না। নির্বাচিত কাউন্সিলরা তাঁদের মধ্যে থেকে একজনকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করবেন। আবার উচ্চশিক্ষিত বাদে কেউ চেয়ারম্যান হতে পারবে না। কিন্তু এর আগে আমাদের ভাবতে হবে রাষ্ট্র কি দেশে সবার শিক্ষা নিশ্চিত করার মতো পরিবেশ ও নিশ্চয়তা সৃষ্টি করতে পেরেছে? এই প্রস্তাবের প্রণেতারা কি জানেন, দেশে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর হার কত? কী পরিমাণ শিশু শ্রমে নিয়োজিত আছে? সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত না করে এই ধরনের প্রস্তাবে প্রমাণিত হয় তারা বাস্তবতার জমিনে নেই। কাল্পনিক জায়গা থেকে সংস্কার নিয়ে ভাবছেন।

    এরপরও দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থ বিবেচনা করে বিএনপি ছাড় দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে। এটা ইতিবাচক একটা দিক বিএনপির রাজনীতির। বিএনপি প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই সহনশীল ও ছাড় দেওয়ার রাজনীতি করেছে।

    ১৯৭১ সালের পর নিষিদ্ধ হওয়া জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিল বিএনপি। বাকশালে বিলুপ্ত হওয়া আওয়ামী লীগকেও রাজনীতিতে ফিরিয়ে এনেছিল বিএনপি। এই দুই দলকে ফিরিয়ে না আনলে বিএনপির কোনো ক্ষতি হতো না। কিন্তু বহুদলীয় রাজনীতির প্রয়োজনীয়তার কথা বিবেচনা করে বিএনপি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।

    ১৯৯১ সালেও বিএনপি রাষ্ট্রপতিশাসিত পদ্ধতি থেকে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার গঠনে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু রাষ্ট্রপতিশাসিত পদ্ধতিই বিএনপির জন্য উপযোগী ছিল। আওয়ামী লীগ অনেক হিসাব-নিকাশ করেই বিএনপিকে সংসদীয় পদ্ধতিতে নিয়ে আসে। এর সুফল তারা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আরোহণ করেই ভোগ করে।

    কিন্তু রাষ্ট্রপতিশাসিত পদ্ধতি থাকলে খালেদা জিয়াকে পরাজিত করে শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রপতি হওয়া অসম্ভব এক কাজ ছিল। জনপ্রিয়তার দিক থেকে খালেদা জিয়ার ধারেকাছেও ছিলেন না শেখ হাসিনা। তাই ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের হিসাব করেই আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দল সংসদীয় পদ্ধতির সরকারের পক্ষে আলোচনা শুরু করে।

    এখন যেন আওয়ামী লীগের সেই ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ কয়েকটি দল। এদের পক্ষে এই মুহূর্তে নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলা কঠিন হবে। তাই প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়া, সাংবিধানিক কাউন্সিল গঠনের মতো নানা ধরনের প্রস্তাব করা হচ্ছে। ভোটের সম্ভাব্য হিসাব করেই এই দলগুলো উচ্চকক্ষে প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে আসন বণ্টনের কথা বলছে। কম ভোট পেলেও যেন তারা সরকারকে নানাভাবে বাঁধাগ্রস্ত করতে পারে তার জন্য নানা ধরনের প্রস্তাব উত্থাপন করছে।

    এসব প্রস্তাবের সঙ্গে একমত না হয়েও প্রধানমন্ত্রীর পদ নির্দিষ্ট করার প্রস্তাব বিএনপি শর্ত সাপেক্ষে মানার কথা বলেছে। এটা পরিষ্কারভাবেই ছাড় দেওয়ার মানসিকতা। দল হিসেবে বিএনপি এতে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। তারপরও বিএনপি নিজের অবস্থান থেকে কিছুটা এগিয়ে এসেছে। কিন্তু এরপরও প্রচারণা হচ্ছে, বিএনপি সংস্কার চায় না। এতে স্পষ্টতই প্রমাণিত হয় যে অন্যান্য দলের মধ্যে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা নেই। বরং তারা নানা ধরনের বাঁধা ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্ত করতে চায়। দেশকে এক অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিতে চায়।

    Share. Facebook Twitter LinkedIn Email Telegram WhatsApp Copy Link

    সম্পর্কিত সংবাদ

    মতামত

    মবের বিরুদ্ধে রাষ্ট্র নাকি রাষ্ট্রের ছায়ায় মব?

    July 6, 2025
    মতামত

    চীনের যে ফাইটার জেট উদ্বেগ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের

    July 5, 2025
    মতামত

    ডেঙ্গু-কভিড একযোগে সংক্রমণের আশঙ্কা

    July 5, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বাধিক পঠিত

    সব ব্যবসায়ী ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপী নয়

    মতামত January 13, 2025

    বরিশালের উন্নয়ন বঞ্চনা: শিল্প, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে নেই অগ্রগতি

    মতামত April 22, 2025

    দেশের অর্থনৈতিক স্থবিরতা কি কেটে উঠা সম্ভব?

    অর্থনীতি May 29, 2025

    বাজেটের স্বাধীনতা: বিচার বিভাগের স্বাধীনতার অন্যতম নিয়ামক

    আইন আদালত June 1, 2025
    সংযুক্ত থাকুন
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • YouTube
    • Telegram

    EMAIL US

    contact@citizensvoicebd.com

    FOLLOW US

    Facebook YouTube X (Twitter) LinkedIn
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Comment Policy

    WhatsAppp

    01339-517418

    Copyright © 2024 Citizens Voice All rights reserved

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.